‘ভালোবাসার গ্রুপ ০২/০৪’ এর উদ্যোগে “ওয়ার্ম লাভ” ইনভেন্ট’র শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন
রানা সাত্তার নিজের সন্তানকে কে না ভালোবাসেন। এই ভালোবাসার স্থান সবচেয়ে বেশি দখল করেছে নিজ…
রানা সাত্তার নিজের সন্তানকে কে না ভালোবাসেন। এই ভালোবাসার স্থান সবচেয়ে বেশি দখল করেছে নিজ…
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণার পর দাফনের আগমুহূর্তে নড়েচড়ে ওঠে নবজাতক। এরপর তাকে…
কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) উপজেলা সংবাদদাতা: মাত্র একঘণ্টার জন্যে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার। তাও অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী।…
নওগাঁ প্রতিনিধি নওগাঁ শহরের প্রাণকেন্দ্র ব্রীজের মোড়ে অবস্থিত স্বাধীনতা ভাষ্কর্যের এক হাত ভেঙ্গে ফেলায়…
মুহাম্মদ রবিউল আলম রবিন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাংবাদিক এনামের প্রচেষ্টায় পাবলিকের নির্যাতন থেকে মুক্তি পেয়ে…
নাটোর প্রতিনিধি প্রথম সন্তান মেয়ে। এরপর এক ছেলের আশায় ঘরে আসে পরপর আরও দুই মেয়ে।…
অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ হলেও জার্মানি খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ নয়৷আধুনিক প্রযুক্তির অনেকটাই এখন ‘সাদা সোনা’, অর্থাৎ…
একে কাওসার, জেলা প্রতিনিধি হবিগঞ্জে প্রেমিক সায়মনের সাথে দেখা করতে এসে ঢাকাইয়া প্রেমিকা শরিফা আক্তার…
করোনায় যখন পৃথিবী স্তব্ধ, এই ভাইরাস থেকে বাঁচতে প্রত্যেকই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। ঠিক তখনই জীবনের মায়া ত্যাগ করে করোনায় বিপদে পড়া মানুষের জন্য দিন-রাত এক করে কাজ করে যাচ্ছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন “পাথওয়ে”। গতকাল রাত ১২ টার দিকে সংগঠনের হট লাইনে কল আসে, একজন ডক্টর (তিনি একজন ফিজিওথেরাপিস্ট) করোনায় আক্রান্ত হয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন। খবর পেয়ে সাথে সাথে পাথওয়ে’র একটি টিম রওনা দেয় মৃত ব্যক্তির লাশকে দাফন করার জন্য। টিমটি যখন আসে তখন পাশে পায়নি কোন আত্মিয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশিদের। কেউ খাটিয়া ধরার জন্য এগিয়ে দেয়নি একটি কাঁধ। এলাকায় খুব পরিচিত মুখ হয়েও জীবনের শেষ সময় কাছে নেই কেউ। অথচ জীবনের সব সময়টুকু দিয়েছেন তিনি মানুষের সেবায়। যখন মানুষ গভীর ঘুমে মগ্ন, অনেকে মুভি–চ্যাটিং আর নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। কিন্তু এর কোনটাতেই আটকে নেই এ সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকরা। তারা প্রত্যেকই ব্যস্ত মানবতার সেবায়। পাথওয়ে’র স্বেচ্ছাসেবকরা এযাবৎ ২৭টি করোনা আক্রান্ত মৃত ব্যক্তির লাশ দাফন সম্পন্ন করেছে। এছাড়াও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদেরকে বিনামূল্যে এ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে হাসপাতালে পৌঁছে দিচ্ছে এই স্বেচ্ছাসেবকরা। এ স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে কেউ হয়তো সারাদিনের কর্মব্যস্ততায় একদন্ড দাঁড়ানোরও সুযোগও পায়না। কেউ হয়তো সেই সকাল বেলা উঠেছে। সারাদিন কাজের মধ্যে কিভাবে অতিবাহিত হয়েছে বুঝতেই পারেনা। যখন সন্ধ্যা নাগাদ কোমর–পিঠ আর পেরে উঠছেনা, তখন হয়তো অনেকেই ভাবে আজ বাসায় গিয়ে গোসল দিয়ে একটা লম্বা ঘুম দিবে, সে ঘুম আর কোথায়। তার সেই ঘুম তো আজ মানবতার আড়ালে চাপা পড়েছে। এভাবে হাজারো ত্যাগ–কষ্ট, উৎকন্ঠা–জীবনের মায়া, শরীরি কষ্ট স্বীকার করেই কাজ করে যাচ্ছে মানবতার ফেরিওয়ালারা। অবিরত ফেরি করে যাচ্ছে মানবতা। বিনিময়ে নিচ্ছে এক টুকরো ভালোবাসা যাদের মূলধন মানবতা যা হয়তো অবিনিয়োগ যোগ্য কিন্তু অফুরন্ত।
একে কাওসার, (হবিগঞ্জ) জেলা প্রতিনিধি দ্বিতীয় বিয়ে করায় স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দিল স্ত্রী দিলারা।…