২ মে ২০২৪ / ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ১০:১৭/ বৃহস্পতিবার
মে ২, ২০২৪ ১০:১৭ পূর্বাহ্ণ

দেশে দ্রুত বাড়ছে প্রবীণের সংখ্যা, ভাববে কে?

     

দেশে দ্রুত বাড়ছে প্রবীণের সংখ্যা। এটি একটি বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে। এর ফলে আস্তে আস্তে স্বাস্থ্যসেবা, পারিবারিক সম্পর্ক এবং সামাজিক নিরাপত্তার মতো ইস্যুতে বৃদ্ধি পাচ্ছে চ্যালেঞ্জ। এ কথা বলেছেন বয়স্ক মানুষদের সব রকম মানবাধিকার উপভোগ বিষয়ক জাতিসংঘের নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ ক্লাইডিয়া মাহলার। এ ইস্যুটির মূল্যায়ন করতে তিনি ৭ নভেম্বর থেকে ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ সফর করছেন। তিনি বলেছেন, ২০১৯ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে কমপক্ষে এক কোটি ৩০ লাখ মানুষ আছেন, যাদের বয়স ৬০ বছরের ওপরে। তারা মোট জনসংখ্যার শতকরা ৮ ভাগ। এসব দ্রুত বর্ধনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য তৈরি করা হয়েছে বয়স্ক ব্যক্তি ও পিতামাতার রক্ষণাবেক্ষণ আইন, ২০১৩। ক্লাউডিয়া মাহলার বলেন, এই নীতি ও আইনের বাস্তবায়ন সম্পর্কে আমি আরও জানতে চাই। এ খবর দিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনারের অফিস।
তাদের সাইটে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সামাজিক নিরাপত্তা ও সুরক্ষা, বয়সভিত্তিক বৈষম্য, প্রবীণ ও প্রবীণ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও নির্যাতন, তাদের জীবন ধারণের অবস্থা, বাসস্থানের ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবার সুবিধা, শ্রমশক্তি-প্রকাশ্য ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণের বিষয়গুলো মূল্যায়ন করবেন জাতিসংঘের এই বিশেষজ্ঞ।
জলবায়ু পরিবর্তন এবং জোরপূর্বক উচ্ছেদ সংক্রান্ত জরুরি অবস্থা সহ বিশেষ মানবাধিকারের বিষয়গুলোও তিনি ফোকাস করবেন। বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে তিনি বাংলাদেশ সফর করছেন। এ সময়ে ঢাকা, রংপুর এবং চট্টগ্রামে সরকারের প্রতিনিধি, জাতিসংঘের উপস্থিতি, নাগরিক সমাজের সংগঠনের সঙ্গে প্রবীণ ব্যক্তি, শিক্ষাবিদ এবং প্রবীণদের সঙ্গে তিনি আলোচনা করবেন। তার সফরের শেষে ১৭ নভেম্বর স্থানীয় সময় দুপুর দেড়টায় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করার কথা রয়েছে। এ সময়ে তার প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেয়ার করবেন। মিডিয়া ও সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার কঠোরভাবে সীমিত রাখা হবে।

এ বিষয়ে তিনি ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে মানবাধিকার কাউন্সিলের কান্ট্রি রিপোর্টে তিনি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট প্রকাশ করবেন।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply