৬ মে ২০২৪ / ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৩:১৯/ সোমবার
মে ৬, ২০২৪ ৩:১৯ পূর্বাহ্ণ

ময়মনসিংহের ত্রিশালে ইপিজেড স্থাপনের দাবি

     

এনামুল হক,ময়মনসিংহ
বাংলাদেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের বিশেষ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা (ইপিজেড)। শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবনায় বাংলাদেশ ক্ষুদ্র কুঠির শিল্প কর্পোরেশন কর্তৃক ময়মনসিংহের ত্রিশালে “ইপিজেড” প্রকল্প স্থাপন করার কথা শুনা যাচ্ছে। এ নিয়ে ত্রিশালের মানুষের মাঝে আনন্দ বিরাজ করছে। এ উপজেলায় ইপিজেড ও বিমান বন্দর দ্রুত স্থাপনের দাবি জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ট্যাটাস দিচ্ছে ত্রিশালের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। বিভিন্ন দিক তোলে ধরে কমেন্ট করছেন সচেতন মহলের ব্যক্তিরা।

ত্রিশালে এই প্রকল্প স্থাপন করার পরিকল্পনায় সরকারকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে ও যতদ্রুত সম্ভব প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে ত্রিশালের স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী ও সামাজিক সংগঠন “পাশে দাঁড়াও” এর চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম ব্যক্তিগত ফেসবুকে স্ট্যাটাস প্রদান করে। তার দাবীর সাথে একাত্ত্বতা প্রকাশ করে হাজারও মানুষ কমেন্টে করেন। এ ছাড়াও একজন কমেন্টে লিখেন, এর আগেও বাংলাদেশ সরকার ত্রিশাল উপজেলায় বিমান বন্দর স্থাপন করার প্রস্তাব করেছিল। কিছু সংখ্যক লোকের স্বার্থের কারণে ত্রিশালে লাখ লাখ মানুষের স্বপ্ন নষ্ট ভেঙ্গে যায়।

চকপাঁচ পাড়া গ্রামের মোতালেব হোসেন বলেন, ত্রিশালে ইপিজেড স্থাপন করা হলে অর্থনৈতিক ভাবে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে। সরকার বিরোধী একটি চক্র সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডকে ব্যহত করতে ও নিজ উদ্যেশ্য হাসিলের লক্ষে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে ইপিজেট স্থাপনে ষড়যন্ত্র করছে। মুষ্টিময় সরকার বিরোধী লোক এ পায়তারায় লিপ্ত আছে। এরা সমাজের নিরিহ লোক খোজে খোজে মগজ ধোলাই দিয়ে সরকারের বিরোদ্ধে উস্কিয়ে তুলছে। এ ব্যাপারে সচেতন মহলকে সজাগ থাকতে হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ত্রিশালে ৪০০ একর জমির উপর ইপিজেড স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। এ লক্ষ্যে কয়েকটি স্থান পরিদর্শন করা হয়েছে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply