২৬ এপ্রিল ২০২৪ / ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ১১:১৩/ শুক্রবার
এপ্রিল ২৬, ২০২৪ ১১:১৩ পূর্বাহ্ণ

ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক’র স্মরণ সভা

     

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র দৈনিক আজাদী’র প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক আলহাজ্ব আবদুল খালেক ইঞ্জিনিয়ারের ৫৬তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু একাডেমি কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে ‘অগ্নিকোণের অগ্নিপুরুষ’ শীর্ষক স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় উপচার্য ড. অনুপম সেন বলেছেন এ অঞ্চলের মানুষকে আলোকিত করেছেন এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজকে আলোকিত করে সাহসি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক। বঙ্গবন্ধু একাডেমি’র কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি চবির সাবেক উপাচার্য ও সোস্যাল ইসলামি ব্যাংক’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আরিফ’র সভাপতিত্বে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ দিদার আশরাফী ও সাংগঠনিক সম্পাদক আলী আহমদ শাহিন’র যৌথ সঞ্চালনায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালাম বলেন, প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে দৈনিক আজাদীর সাহসী ভূমিকা প্রশংসার দাবিদার। তিনি বলেন, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক দৈনিক আজাদী প্রতিষ্ঠা করে চট্টলাবাসীকে ধন্য করেছেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাবিহা নাহার বেগম এমপি বলেন, ধর্মীয় সাধক ও ভিন্ন পেশার মানুষ হয়ে ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক দৈনিক আজাদী প্রতিষ্ঠা করে তরুণ ও যুব সমাজকে সুশিক্ষিত ও উজ্জীবিত করে ছিলেন। বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি’র উপাচার্য ড. সরোজ কান্তি সিংহ হাজারী বলেন, আত্ম মানবতার মানুষ ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক, জীবদ্দশায় তিনি এদেশের জনগণকে সঠিক তথ্য প্রদান করার জন্য দৈনিক আজাদী প্রতিষ্ঠা করে উপকৃত করেছেন। সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আরিফ বলেন, ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক স্বয়ং একজন প্রতিষ্ঠান ছিলেন। তিনি সত্যনিষ্ঠ ইতিহাস সমুন্নত রাখার জন্য দৈনিক আজাদী প্রকাশনার মাধ্যমে এদেশের জনগণকে সর্বদা জাগ্রত রেখেছেন। সে ধারাবাহিকতা এখনও বিদ্যমান। চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড. শেখ ইফতেখার সায়মুল চৌধুরী বলেন, দৈনিক আজাদীর প্রকাশনার মধ্যে আমরা ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেকের প্রতিচ্ছবি খুঁজে পায়। তিনি বলেন, এ মহান মানুষটি মূল্যায়ন হয়নি, জরুরী ভিত্তিতে ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক ও দৈনিক আজাদীকে রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়ন করার জন্য সরকারের প্রতি উদাত্ত্ব আহ্বান জানান। ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেকের উপর প্রবন্ধ পাঠ করেন নাট্যজন সজল চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম, মুক্তিযুদ্ধের সন্তান নাওশাদ মাহমুদ চৌধুরী রানা, ভানুরঞ্জন চক্রবর্ত্তী, লায়ন এ.কে. জাহেদ চৌধুরী, সিদ্দিকুুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমদ, হেফাজত ইসলাম চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন, এড. আশুতোষ দত্ত নান্টু, কবি এহসান মাহমুদ আলম, মুক্তিযোদ্ধা সুভাষ চন্দ্র চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা বাদশা মিয়া, শেখ মোহাম্মদ আবু নাছের, মাওলানা বশির আহমদ, এস.এম. মাসুদুর রহমান, জয়নাল আবেদীন চিশতি, মোঃ জানে আলম, মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নাছির, মোঃ হোসেন, হাসান জিয়াউল ইসলাম, মির্জা জামাল আহমদ, হারুন উর রশিদ, মোঃ শেখ আব্দুল্লাহ, সুযশ্ময় চৌধুরী, নোমান উল্লাহ বাহার, বিপ্লব দাশ গুপ্ত, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম খান, সিআর বিধান বড়ুয়া, প্রণবরাজ বড়ুয়া, খোন্দকার লতিফুর রহমান, রহিমা আক্তার ডলি, রোজী চৌধুরী, শিলা বৃষ্টি, কাজী মোহাম্মদ আইয়ুব, মোঃ জামাল উদ্দিন কান্টু, মোখলেছুর রহমান, হারুন উর রশিদ, অধ্যাপক জাহেদুল ইসলাম, রমজান আলী, মোঃ সোলায়মান, জানে আলম, মোঃ ইয়াছিন, মোঃ জাহাঙ্গীর, সমীরণ পাল, নাজমুল ইসলাম, মোঃ তিতাস, ইউনুচ মিয়া, এ.কে. মুজিবুর রহমান প্রমুখ।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply