২৯ এপ্রিল ২০২৪ / ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / দুপুর ২:৫৮/ সোমবার
এপ্রিল ২৯, ২০২৪ ২:৫৮ অপরাহ্ণ

হুয়াওয়ের ‘সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট ২০২০’ প্রকাশ : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্ভব টেকসই সামাজিক উন্নয়ন

     

 

ঢাকা, ১১ জুলাই ২০২১

 

ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি, নিরাপত্তা ও বিশ্বস্ততা, পরিবেশগত সুরক্ষা এবং একটি সুষ্ঠু ও সমন্বিত ইকোসিস্টেম এই ক্ষেত্রগুলোতে গত বছর হুয়াওয়ের অগ্রগতির তথ্য নির্ভর একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে
হুয়াওয়ে। প্রতিষ্ঠানটি টানা ১৩ বছর ধরে এই বার্ষিক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে আসছে ।
হুয়াওয়ের মতে প্রতিষ্ঠানের স্থায়ীত্ব অর্জনে এই চারটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই নিজের এবং পারিপারশ্বিক উন্নয়নে এগুলোর ওপর জোর দেয় এই প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষকে মানসম্মত শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তিতে সমানভাবে গ্রহণের সুযোগ করে দিতে হুয়াওয়ে এর উদ্ভাবনী আইসিটি সমাধান ব্যবহার করছে। ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের ২শ’টির বেশি স্কুলে এর ‘স্কিলস অন হুইলস’ ও ‘কানেক্টিং স্কুল’ প্রোগ্রাম চালু করেছে। এ উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন ৬০ হাজারেরও বেশি মানুষ। এছাড়াও, হুয়াওয়ে প্রায় ৯০টি দেশের প্রযুক্তিগত সহায়তাদানে আইসিটি সমাধান ব্যবহার করেছে। হুয়াওয়ের এর রুরালস্টার প্রো সল্যুশনের মাধ্যমে প্রত্যন্ত গ্রামের পাঁচ কোটিরও বেশি মানুষকে ভয়েস ও মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা প্রদান করেছে। সাইবার নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা সুরক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি সম্পূর্ণ বিশ্বস্ত কোডিং প্রোডাকশন মেকানিজম তৈরিতে হুয়াওয়ে ২০২০ সালে সফটওয়্যার প্রসেস ট্রাস্টঅর্থিনেস ক্যাপাবিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক ও অ্যাসেসমেন্ট ক্রাইটেরিয়া প্রকাশ করেছে। ২০২০ সালের শেষ পর্যন্ত, বিশ্বব্যাপী সাইবার নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা সুরক্ষা সম্পর্কিত হুওয়ায়ের ২,৯৬৩টি পেটেন্ট রয়েছে। ২০২০ সালে প্রতি মিলিয়ন চীনা মুদ্রা আয়ে কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিঃসরণের পরিমাণ কমিয়েছে ২০১২ সালের তুলনায় ৩৩.২ শতাংশ; যা প্রতিষ্ঠানটির ২০১৬ সালের লক্ষ্যমাত্রাকে (৩০ শতাংশ) ছাড়িয়ে গেছে। বৈশ্বিক পরিবেশ বিষয়ক অলাভজনক সংস্থা সিডিপি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ৫,৮০০ প্রতিষ্ঠানকে স্কোর প্রদান করেছে; এবং এক্ষেত্রে, ২০২০ সালে হুয়াওয়ে অল্পকিছু প্রতিষ্ঠানের একটি হিসেবে ‘এ’ স্কোর লাভ করে। এক্ষত্রে মানদ- বিবেচনায় ছিলো: কার্বন নিঃসরণ কমানো, জলবায়ুর ঝুঁকি হ্রাস করা এবং নিম্ন-কার্বন অর্থনীতি বিকাশ।

 

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply