৭ মে ২০২৪ / ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ১২:১০/ মঙ্গলবার
মে ৭, ২০২৪ ১২:১০ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনঃ ঝুঁকিতে ৫৭% ভোটকেন্দ্র 

     

চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন ঘিরে পরিস্থিতি ক্রমশ সংঘাতময় হয়ে উঠছে। এরই মধ্যে অর্ধেকের বেশি ভোটকেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে পুলিশ প্রশাসন। ৭২৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪১০টি কেন্দ্র এলাকায় কাউন্সিলর প্রার্থীদের আধিপত্য থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে, সেখানে চার স্তরের নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলার কথা জানিয়েছেন সিএমপি কমিশনার। একই সঙ্গে সংঘাত এড়াতে নির্বাচনের দিন বিজিবিকে মাঠে রাখার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

বিভিন্ন স্তরের নেতাদের সমর্থন থাকায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীরা এখনো নির্বাচনের মাঠে রয়ে গেছেন। এ অবস্থায় বিএনপিকে এড়িয়ে আওয়ামী লীগ এবং তার বিদ্রোহীরাই রয়েছে মুখোমুখি অবস্থানে। আর ক্ষমতাসীন দলের কাউন্সিলর প্রার্থীদের মারমুখী অবস্থানের কারণে নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে ভাবিয়ে তুলেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে। তাই বেড়েছে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের সংখ্যা।

সিএমপি কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, সশস্ত্র পুলিশের সঙ্গে অস্ত্রসহ আনসার থাকবে। এ ছাড়া ওয়ার্ডভিত্তিক দুটি মোবাইল টিম দেব এবং প্রতিটি থানায় একটি স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে।

শুধু কেন্দ্র নয়। নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডের মধ্যে অন্তত ১৫টি ওয়ার্ডকেই ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে দেখছেন পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারা। এসব এলাকায় বর্তমান কাউন্সিলররা দলীয় মনোনয়ন পায়নি। ইতোমধ্যে আওয়ামী লীগ এবং বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীদের সংঘাতে ইতোমধ্যে মারা গেছেন দুজন। যে কারণে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত কাউন্সিলর প্রার্থীদের নিয়ন্ত্রণের দাবি সুশীল সমাজের।

চট্টগ্রাম সনাক সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, নির্বাচনকে জনসেবা হিসেবে না দেখে বাণিজ্য হিসেবে দেখিয়ে কাউন্সিলররা বিরাট সংকট তৈরি করতে পারে। এদিকে পুলিশ- র‍্যাব-আনসার সদস্যদের সমন্বয়ে কেন্দ্রভিত্তিক চার স্তরের নিরাপত্তাবলয় গড়ে তোলার পাশাপাশি নির্বাচনের দিন বিজিবি মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নিরাপত্তায় কর্ণফুলী নদীতে মোতায়েন থাকবে কোস্টগার্ড।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, আমরা কোনো কেন্দ্রকে হালকাভাবে দেখছি না। নির্বাচনের দিন যাতে কোনো ধরনের সংঘর্ষ না ঘটে সে জন্য বিশেষ নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। নির্বাচনে ভোটার প্রায় ১৯ লাখ। ভোটের দিন ২০ হাজারের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের কথা জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply