৪ মে ২০২৪ / ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সন্ধ্যা ৬:৫৯/ শনিবার
মে ৪, ২০২৪ ৬:৫৯ অপরাহ্ণ

কে এই চট্টগ্রামের অপরাধ নিয়ন্ত্রক দেলোয়ার হোসেন ফরহাদ ?

     

আইন – শৃংখলার অবনতি ঘটিয়ে চকবাজারসহ বিভিন্ন এলাকার অপরাধ নিয়ন্ত্রণ কে এই দেলোয়ার হোসেন ফরহাদ ? এক সময়ের নুরুল মোস্তফার টিনু অপরাধ জগতের বস এই দেলোয়ার এখন এই জগতের কিশোর গ্যাং এর আশ্রয় প্রশ্রয় দাতা।’টিনু’ কারাগারে থাকায় সব অপকর্ম এখন দেলোয়ারের ইঙ্গিতেই হচ্ছে বলে বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে। দেলোয়ার হোসেন ফরহাদ স্হানীয় চকবাজার এলাকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে।তার আপন ভাই হলো যুবলীগ নেতা একরাম হোসেন। একরাম হোসেন গেলবার এই ওয়ার্ডের কমিশনার প্রার্থী ছিলেন। এই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী এখন দেলোয়ার হোসেন ফরহাদ । দেলোয়ারের কর্মী আলোচিত টিনু কারাগারে থাকলেও সেইও একই ওয়ার্ডের প্রার্থী ।বর্তমানে এই ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পান সজ্জন হিসেবে পরিচিত গোলাম হায়দার মিন্টু।

 ৯ অক্টোম্বর কিশোর গ্যাং ত্রাশ আটক অন্তু বড়ুয়ার বস হলো এই দেলোয়ার হোসেন ফরহাদ । সন্ত্রাসী অন্তু বড়ুয়া আটক হবার পর ঘাটে ঘাটে দেলোয়ার তদ্বির করছে বলে খবর পাওয়া গেছে।তার বিরুদ্ধে পাঁচলাইশ ও চকবাজার থানায় ৭টি মামলা রয়েছে। আদালতে রয়েছে ৪টি।পিবিআইতে তার বিরুদ্ধে ১০ লাখ টাকার চাঁদাবাজীর মামলা রয়েছে।কিছু অসৎপুলিশের সাথেও দেলোয়ারের সুসম্পর্ক রয়েছে অভিযোগ আছে।আমাদের দপ্তরে পুলিশের সাথে তাঁর দহরম মহরমের তথ্যও আসছে অহরহ।

 আমাদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এক সময় দেলোয়ারের হয়ে কাজ করত টিনু।টিনুর পালিত লোকেরা দেলোয়ারকে সমীহ করেই চলে।এখন টিনুর আস্হাবান সকলেই দেলোয়ারের আন্ডারে চলে।বেশ কিছু ক্রাইম স্পটে অবাধ যোগাযোগ রয়েছে তার। স্হানীয় ও জাতীয় বহু প্রিণ্ট এবং অনলাইন ভার্সনেও তার বিরুদ্ধে বহু সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।দেলোয়ারের সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা ছিল যা খারিজ হয়ে গেছে। এখন আদালতে একটি মামলা রয়েছে। টিনু আমার কর্মী নয়, আমি তাকে চিনি না।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply