আওয়ামী লীগ এ আসন মহাজোটকে না ছাড়লেও তাদের শরিক জাতীয় পার্টি প্রার্থী করেছে সাবেক সিটি মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীকে। তারা দুজনই নিজেদের মহাজোট প্রার্থী বলে প্রচার চালাচ্ছেন।
তাদের সঙ্গে এ আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক সাংসদ জাফরুল ইসলাম চৌধুরী। নিবন্ধনহীন জামায়াত ইসলামীর নেতা মো. জহিরুল ইসলাম স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আপেল প্রতীক নিয়ে।
মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, “আমার জীবন নিয়ে আমি শঙ্কিত। এখানে পুলিশও সন্ত্রাসীদের ভয় পাচ্ছে। আমাকে লক্ষ্য করে গুলিও করা হয়েছে।”
গত ২১ ডিসেম্বর বাঁশখালী উপজেলার চাম্বল বাজারে মাহমুদুল ইসলামের নির্বাচনী পথসভায় গোলাগুলির ঘটনায় অন্তত ২০ জন আহত হন, ভাংচুরের শিকার হয় লাঙ্গলের প্রার্থীর গাড়ি।
ওই ঘটনার জন্য আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমানের কর্মী-সমর্থকদের দায়ী করে আসছেন মাহমুদুল।
তিনি অভিযোগ করেন, বৃহস্পতিবার সকালেও ছনুয়া বাজারে স্থানীয় একজন ইউপি সদস্যের নেতৃত্বে তার নির্বাচনী ক্যাম্প ভাংচুর করা হয়েছে, গুলি ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছে। এ কারণে তিনি সেখানে যেতে পারছেন না।
মাহমুদুল বলেন, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী মিছিল থেকে মঙ্গলবার বৈলছড়ি ইউনিয়নে তার বাড়ি লক্ষ্য করেও গুলি করা হয়। তাই নিরাপত্তার জন্য আমি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরে প্রচারে নেমেছি ।