৭ মে ২০২৪ / ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ৮:৪৩/ মঙ্গলবার
মে ৭, ২০২৪ ৮:৪৩ পূর্বাহ্ণ

৩৮টি সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে এখন রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র লাগবে

     

 চলতি অর্থবছর ৩৮টি সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে এখন রিটার্ন জমা দেওয়ার প্রমাণপত্র লাগবে। আগে কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) থাকলেই প্রযোজ্য ক্ষেত্রে নানা ধরনের সেবা পাওয়া যেতো। এখন শুধু টিআইএন থাকলেই কাজ হবে না, আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার প্রমাণপত্রও জমা দিতে হবে।

 তবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সাধারণ বা বিশেষ আদেশ জারি করে যেকোনো ব্যক্তিকে প্রমাণপত্র দাখিল থেকে অব্যাহতি দিতে পারবে।প্রমাণপত্র হলো, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নির্ধারিত রিটার্নের প্রাপ্তি স্বীকার পত্র বা করদাতার নাম, টিআইএন বা কর বর্ষ সংবলিত সনদ। এ ধরনের সনদ সিস্টেম জেনারেটেড সনদ হিসেবেও পরিচিত। এ ছাড়া করদাতার নাম, টিআইএন বা করবর্ষ উল্লেখ করে উপকর কমিশনারের পক্ষ থেকে করদাতাকে দেওয়া প্রত্যয়নপত্রও রিটার্নের প্রমাণপত্র হিসেবে গ্রহণ  করা হবে।

এবারের ২০২২-২৩ অর্থ বছরের আয়কর নির্দেশিকা অনুযায়ী যেসব ক্ষেত্রে রিটার্নের প্রমাণপত্র দেখাতে হবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ৫ লাখ টাকার বেশি ঋণ গ্রহণ, কোনো কোম্পানির পরিচালক বা উদ্যোক্তা শেয়ারধারী হতে হলে, আমদানি নিবন্ধন সনদ ও রপ্তানি নিবন্ধন সনদ প্রাপ্তি ও বহাল রাখতে, সিটি করপোরেশন বা পৌরসভা এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করতে, সমবায় সমিতির নিবন্ধন গ্রহণে, সাধারণ বীমার তালিকাভুক্ত সার্ভেয়ার হতে এবং লাইসেন্স প্রাপ্তি ও নবায়ন করতে, সিটি করপোরেশন, জেলা সদরের পৌরসভা ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় ১০ লাখ টাকার জমি, ভবন বা ফ্ল্যাট বিক্রয় বা হস্তান্তর বা বায়নানামা বা আমমোক্তারনামা নিবন্ধন করতে, ক্রেডিট কার্ড গ্রহণ ও বহাল রাখতে, মুসলিম আইন অনুযায়ী, নিকাহ রেজিস্ট্রার হিসেবে লাইসেন্স প্রাপ্তি ও বহাল রাখতে, বাণিজ্য সংগঠন বা পেশাজীবী সংস্থার সদস্য পদ প্রাপ্তি ও বহাল রাখতে হলে, আমদানির জন্য ঋণপত্র খুলতে, পোস্ট অফিসে ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়ী হিসাব খোলার ক্ষেত্রে, ১০ লাখ টাকার বেশি ঋণ ব্যাংক হিসাব খোলা ও বহাল রাখতে হলে, ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে। সব মিলিয়ে ৪০টি প্রকারভেদ দেওয়া হয়েছে আয়কর নির্দেশিকায়।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply