৫ মে ২০২৪ / ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৮:৪৮/ রবিবার
মে ৫, ২০২৪ ৮:৪৮ অপরাহ্ণ

ধুলো বালি উড়ছে :ইপিজেড-পতেঙ্গা এলাকায় শ্বাসকষ্ট ও বায়ূবাহিত রোগের আশংকা

     

 হোসেন বাবলা
 নগরীর ইপিজেড-পতেঙ্গা প্রধান সড়ক যেন এখন ধুরো-বালি আর কাদাঁর পথ.! দুই ইপিজেডের লক্ষ্য লক্ষ্য শ্রমিক পথচারীদের চলাচল নিত্য ঝুঁকি যেন পিছু ছাড়ছে না। গেল তিনটি বছর এমনিতেই মানুষ মরণব্যাথি করোনাভাইরাস, ডেঙ্গুজ্বর আর বিভিন্ন ফ্লু,ভাইরাস ও জলবাহী রোগে আক্রান্ত হয়ে কোন মতে জীবন-যাপন করছিলেন। শহরের উন্নয়ন আর অপরিকল্পিত কাজের মালামাল সহ আসবাবপত্র যত্রতত্র ফেলে রেখে জনসাধারণের স্বাভাবিক চলাচলকে ব্যহত করছে। এলিভেটএক্সপ্রেস সেতুর কারণে এই প্রধান সড়কে প্রায় সময় সিমেন্টের গুড়া, ইটের টুকুরা,বালি-কংকর ও লোহার ফুলকি বাতাসে উড়ে সর্বত্রই ধোয়াঁর মতো পরিবেশ সৃষ্টি করছে। উন্নয়ন প্রকল্প কর্তৃপক্ষ ম্যাক্স গ্রুপ কে বার বার বলে কোন স্থায়ী সমাধান জনগণ পাই নি। এলাকার সল্টগোলা ক্রসিং থেকে ব্যারিস্টার কলেজ রোড, ফ্রিপোট মোড়, বন্দরটিলা, হাসপাতাল গেট, সিমেন্ট ক্রসিং,মহাজানঘাটা, স্টিলমিল বাজার হতে কাটগড় মোড় ও মহিলা কলেজের সামনে পর্যন্ত । বিশেষ করে ইপিজেড থানার মোড় ও নেভী স্কুলের সামনে, টিসিবির মোড়েধুলো-বালি আর কাদাঁর পথ যেন অজো পাড়ার গ্রামের মেঠাপথ…! গেল ২/৩ মাসের মধ্যে ৭/৮বার ধোয়াঁর মতো পরিবেশ সৃষ্টি হলে( বায়ূ দূষন) আকারে ধারণ করলে চসিকের মাধ্যমে ম্যাক্স গ্রুপ কে তাগাদা দিয়েও ফলাফল শূন্য। গতবছর সাবেক সিটি মেয়র প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন নাগরিকদের নিয়ে বন্দরটিলায় মানববন্ধন ওঅনশন কর্মসূচি পালন করে দৈনিক ৩/৪বার পানি ছিটানো, সড়কের মেরামত, নালা-নর্দমা, ড্রেন ওপানি চলাচলের পথ সৃষ্টি করেই উন্নয়ন কাজ করতে অনুরোধ করেন। কিন্তু চসিক, সিডিএ ও ম্যাক্স গ্রুপ কেউ সমন্বয় করে উন্নয়ন কাজ না করাতে জনভোগান্তি চরমে উঠেছে। এই ব্যাপারে এ অঞ্চলের দুই ইপিজেডের বেশ কয়েকজন স্থানীয় ও অতিথি চিকিৎসক-বিশেষজ্ঞগণ মতামত প্রকাশ করেন যে, এই পরিস্থিতি আরো কয়েকদিন চলতে থাকলে সড়কে চলাচলরত ওপথচারী কিংবা বাসিন্দারা বায়ূবাহিত নানান রোগে, শ্বাসকষ্ট সহ জটিল রোগে আক্রান্ত হবার বেশ আশংকায় রয়েছে। সিইপিজেডের মেডিকেল অফিসার ও লায়ন্স জেলার ডাইরেক্টর ডাঃ জাকিরুল ইসলাম এবং পতেঙ্গা ডায়গোনেষ্টিক সেন্টারের চিকিৎসক ডাঃশাহাদাত হোসেন পাটুয়ারী প্রতিবেদক কে জানায়, আমরা এই রোডে নিয়মিত চলাচল করছি, আর নিশ্চিত বলা চলে এখানে মারাত্মক শ্বাসকস্ট সহ বায়ূবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশংকা করছি।
গত কয়েকদিন পূর্বে চট্টগ্রাম জেলা সিভিলসার্জন অফিস সূত্রে বিভিন্ন মিডিয়া তথ্য প্রকাশ হয়েছে যে, পতেঙ্গা-হালিশহরের বিভিন্ন স্থানে জলবাহি ও বায়ূবাহি-পরিবেশ দূষনে জন্ডিস পেঠব্যথা,গলগন্ড রোগসহ ইত্যাদি সংক্রামক ছড়িয়ে পড়ার উপক্রম হচ্ছে। বিষয় টি দ্রুত নিরাসন না হলে এই জন গুরুত্বপূর্ণ ইপিজেড-পতেঙ্গা এলাকার জনগণ শ্বাসকষ্ট ও বায়ূবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়ে নিশ্চিত কঠিন সমস্যা পড়তে পারেন।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply