৭ মে ২০২৪ / ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ২:৩৬/ মঙ্গলবার
মে ৭, ২০২৪ ২:৩৬ পূর্বাহ্ণ

কোভিডের পর ক্লান্তি কাটবে যেসব খাবারে

     

করোনায় বিধ্বস্ত গোটা বিশ্ব। অতিমারির সেই ভয়ংকর রূপ এখন দেখছে বাংলাদেশও। প্রতিদিনই মরছে মানুষ। আক্রান্ত হচ্ছে হাজারে হাজার। আর যারা কোভিডের সাথে লড়াই করে সেরে উঠছেন, তারাও হচ্ছেন ক্লান্ত। কারণ কোভিডের প্রভাব দীর্ঘদিন বয়ে বেড়াতে হচ্ছে।

সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে প্রায় ৮০ শতাংশ করোনা আক্রান্তই সুস্থ হয়ে যাওয়ার পরেও ভুগতে থাকেন কোভিডের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবে। করোনার এই প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে সহয়তা করে কিছু ব্যায়াম ও নিয়ম মেনে পুষ্টিকর সুষম খাবারদাবার। কারণ, দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে খাবারের গুরুত্বও কম নয়। করোনার ক্ষতিকর প্রভাব দ্রুত কাটিয়ে ওঠতে কী কী খাবেন, রইলো সে তালিকা।

সকালের নাস্তা

দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বলা হয় সকালের নাস্তাকে। সাধারণত ঘুম ভাঙার দুই ঘণ্টার মধ্যে সকালের খাবার সেরে নেওয়া উচিত। সকালের নাস্তায় কী কী খেতে পারেন তার একটি তালিকা দেওয়া হলো। এর মধ্যে থেকে যেকোনো দুইটি একসঙ্গে বেছে নিতে পারেন।

এক বাটি ওটস, তার সঙ্গে পাতলা দুধ।

মুগ ডাল-১টা ছোট রুটি, তার সঙ্গে দুটি সিদ্ধডিম

সকালের হালকা খাবার

সকালের নাস্তা আর দুপুরের খাবারের মাঝে হালকা কিছু খেতেই হবে। সবেচেয়ে ভালো হয়, যদি ফল খেতে পারেন। ১০০ গ্রাম ফল এই সময়ে খেলে উপকার পাবেন। খেতে পারেন আপেল, পেয়ারা, পাকা পেঁপে, তরমুজ, জাম, স্ট্রবেরি, আঙ্গুর।

দুপুরের খাবার

দুপুরে একটা থেকে দুইটা বা বড়জোর আড়াইটার মধ্যে সেরে নিতে হবে মধ্যাহ্নভোজ। দুপুরের খাবারে খেতে পারেন এক বাটি ডাল বা মুরগির মাংস, সালাদ, দই, দুইটা ছোট রুটি।

বিকেলের খাবার

এই সময়ে অনেকেই চা খান। কিন্তু চায়ের সঙ্গে কী খাবেন, তা নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়ে যান। বিকালে খেতে পারেন চিনি এবং দুধ ছাড়া চা, যদি চা না খেতে চান তাহলে মুরগির মাংসের স্টু খেতে পারেন এবং মাল্টিগ্রেন বিস্কুট।সবটুকু জানতে ক্লিক করুন

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply