৩০ এপ্রিল ২০২৪ / ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৩:৪৯/ মঙ্গলবার
এপ্রিল ৩০, ২০২৪ ৩:৪৯ পূর্বাহ্ণ

ইসহাক ডিপুর আশে – পাশে জুয়া ও মাদক কেনা বেঁচা বেড়ে গেছে রোধ করবে কে?

     

শাহীন আহমেদ

ক্ষতিকর মাদক নেশাই তলিয়ে যেতে বসেছে এ দেশের যুবসমাজ। মাদকাসক্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। চিন্তিত হয়ে পড়েছেন অভিভাবকরা, কিন্তু পাচ্ছেনা খুঁজে সমাধান। মাদক পাচার এবং মাদকাসক্তির হার কমানোর জন্য, সীমিত আকারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সরকার। সরকারকে যুগোপযোগী সহায়তা দিচ্ছে জাতিসংঘ। তবে এ ব্যাপারে অগ্রাসন ঠেকানোর জন্য প্রয়োজন সকলের সম্মিলিত উদ্যোগ, মাদকের এমনই এক আস্তানা তৈরি হয়েছে, চট্টগ্রাম নগরীর  ২৬ নম্বর ওয়ার্ড হালিশহর এলাকায়, ইসাক দিপুর পাশে এক নির্জন এলাকা রেললাইনের পাশে, অনেক পুরাতন রেল বগি পড়ে আছে এখানে, সেই রেল বগি কে আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করেছে কিছু অপরাধীরা। সেখানে সাপ্তাহিক পূর্ববাংলা ও banglapostbd.com অনুসন্ধানে গেলে বেরিয়ে আসে আরো অনেক কিছু তথ্য।

সেখানে দিনের বেলা খেলা করছিল ৩ ছেলে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র শিহাবকে প্রশ্ন করলে এই জায়গার বিষয়, তখন সে দেখিয়ে দেয়, যে ভিতরে একটু যান তাহলে দেখতে পারবেন সবকিছু, ভিতরে গিয়ে দেখা গেল অনেক চিত্র, তার মধ্যে প্রথম হল নেশা সেবন করা, দ্বিতীয় হল জুয়া খেলা, এ ব্যাপারে এলাকার কিছু স্থানীয় লোক কে প্রশ্ন করলে, জনৈক মামুন বলেন এখানে সন্ধ্যার পরে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ, এবং ইয়াবা হিরোইন, গাঁজা সহ নানান ধরনের অপরাধ। এবং কোন লক্ষ্যে একা পেলে তার সবকিছু হাতে নেয় ওই অপরাধীরা। তখন এনাকে বললাম এরা কারা আপনি চিনেন নাকি, মামুন সাহেব ভয়ে ভয়ে বললেন সবাইকে চিনি না, তবে ওদের লিডারের নাম নজরুল, তার ইশারায় এইসব হয়। সেখানে পেলাম একজন রেলওয়ে কর্মকর্তাকে, তাহাকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি সবকিছু জোর কন্ঠে অস্বীকার করেন, এবং তাড়াহুড়া করে এখান থেকে চলে যান। সেখানে ছিল আর একজন স্থানীয় বাসিন্দা সালাম সাহেব, উনিও বলেন এই রেলওয়ে নিরাপত্তাকর্মীদের আশকারায় এইসব হয়। সালাম সাহেব আরো বলেন আমি একদিন এই বিষয়ে প্রতিবাদ করায়, আমাকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে, এখানে পাশেই আমি চাকরি করতাম আমার চাকরিটা কেড়ে নিয়েছে, ওই অপরাধীরা। তিনি আরো বলেন নজরুল ওদের গডফাদার। তারপর এখানে আরেকজন নিরাপত্তাকর্মীকে পেলাম, তিনি এও বলেন আমি কিছু জানি না এ ব্যাপারে, কিন্তু পাশে গিয়ে দেখা যায় খন্ড খন্ড গ্রুপে চলছে নেশা সেবন। এ ব্যাপারে খুব শীঘ্রই প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করছি।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply