১ মে ২০২৪ / ১৮ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / বিকাল ৩:৪০/ বুধবার
মে ১, ২০২৪ ৩:৪০ অপরাহ্ণ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত চট্টগ্রাম রেলস্টেশনে বিশ্বকবির ভাস্কর্য নির্মাণের দাবি

     

 

আজ হতে ১১২ বছর পূর্বে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর চট্টগ্রাম আগমন করেন এই দিনে। সেই ১৯০৭ সালের ১৭-১৮ জুন স্মরণে চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের উদ্যোগে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চট্টগ্রাম আগমনের স্মৃতি দিবস ২০১৯ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও ইতিহাস বিষয়ক কথামালা গতকাল ১৮ জুন সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরীর একটি রেস্টুরেন্টের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের সভাপতি সোহেল মো. ফখরুদ-দীনের সভাপতিত্বে এই সভার আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রাবন্ধিক মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ রানা, পরিবেশবিদ ও সাংস্কৃতিক সংগঠক এ কে এম আবু ইউসুফ, বিজয় ’৭১’র সাধারণ সম্পাদক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক ডা. জামাল উদ্দিন, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইউনুচ কুতুবী, বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক ও মরমী গবেষক লায়ন ডা. বরুণ কুমার আচার্য বলাই, ছড়াকার ও সাংবাদিক শিবলী ছাদেক কফিল, সাংবাদিক সমীর পাল, কবি নুরুল আলম, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হ্যাপী দাশ, অনুতোষ দত্ত, নয়ন বড়–য়া, ডা. অঞ্জন পাল, মুরিদুল আলম, নজরুল ইসলাম, তৌহিদ নেওয়াজ, পাভেল প্রমুখ। সভার শুরুতে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’র স্রষ্টা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়। সভায় বক্তারা বলেছেন, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চট্টগ্রাম আগমনের এই ইতিহাসটি আমাদের জন্য মহা গৌরবের। এই স্মৃতি সংরক্ষণ করে বর্তমান প্রজন্মের কাছে পৌঁছিয়ে দেওয়া আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চট্টগ্রাম আগমনের স্মৃতি ধরে রাখা রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব। চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন রেলস্টেশন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বহন করে। এই স্টেশনের পদপ্রান্তে দাঁড়িয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর চট্টগ্রামবাসীর অভিবাদন গ্রহণ করেছেন। আর এই স্টেশন থেকে বিদায় নিয়েছেন। তিনি কর্ণফুলী নদী অবলোকন করেছেন এবং তৎকালীন লায়ন সিনেমা হলে কবিকে নাগরিক সংবর্ধনা প্রদান করে হয়েছিল। এগুলো আজ ইতিহাস। বর্তমান প্রজন্মের অনেকে এই ইতিহাস জানলেও রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক অসচেতনতার কারণে এই স্মৃতি মানুষের কাছে উদ্ভাসিত নয়। বক্তারা চট্টগ্রামের প্রাচীন রেলস্টেশন চত্বরে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিকে ধরে রাখতে স্টেশন চত্বরে সরকারি উদ্যোগে রবীন্দ্র ভাস্কর্য নির্মাণের দাবি জানান। এছাড়া যে যে স্থানে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভ্রমণ করেছেন সেই ভ্রমণকৃত জায়গায় একটি করে স্মারকস্তম্ভ নির্মাণের মাধ্যমে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও সাংস্কৃতিক ও পর্যটন মন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply