২ মে ২০২৪ / ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৩:৪৩/ বৃহস্পতিবার
মে ২, ২০২৪ ৩:৪৩ পূর্বাহ্ণ

মহেশখাল এলাকাবাসীর দুর্দশার কারণ হয়ে থাকতে পারে না-আবদুচ ছালাম

     

আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা ও হালিশহরের প্রাণহীন মহেশখালের অবস্থা দেখে খুবই মর্মাহত হয়েছেন বলে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বলেন, এ খালটি ছিল কর্ণফুলির স্বাভাবিক জোয়ার ভাটায় প্রাণ চঞ্চল। বর্ষার অতিরিক্ত পানি সহজেই এ খাল বেয়ে নদীতে গিয়ে পড়ত। এলাকাকে জলাবদ্ধতা মুক্ত রাখতে খালটির কার্যকর ভূমিকা ছিল। আজ সেই খালটি মূমূর্ষ হয়ে জলাবদ্ধতার অন্যতম কারণ হয়ে উঠেছে। কচুরিপানা আর ময়লা আবর্জনা মশকের কারখানা হয়ে এলাকার জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে। পরিবেশকে দুর্গন্ধময় করে ফেলেছে, যা অত্যন্ত দু:খ জনক ও মর্মান্তিক। আজকে খালটির মৃত রূপ দেখে ও এলাকাবাসীর দুর্ভোগের কথা শুনে খুবই দু:খ হচ্ছে মনে। একটি বাঁধ বা কিছু অসাধু দখলদারদের কারনে প্রাণচঞ্চল খালটি মরে গিয়ে এলাকাবাসীর দুর্দশার কারণ হয়ে থাকতে পারেনা।
সিডিএ আবাসিক এলাকার হাতেখড়ি স্কুলে গিয়ে এলাকাবাসীর নিদারুন দু:খ দুর্দশার কথা শুনেন এবং পায়ে হেটে মহেশখালের অনেকটা অংশ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন তিনি। পরিদর্শন শেষে উপস্থিত জনসাধারন ও মিডিয়া কর্মীদের সাথে মত বিনিময়কালে ‘এ খালকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে যা যা পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন সিডিএ’র পক্ষ থেকে তার সব ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে প্রতিশ্র“তি ব্যক্ত করেন তিনি। এ ব্যাপারে বন্দও কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট সকল মহলের সাথেও মত বিনিময় করবেন বলে তিনি জানান।
এ সময় তার সাথে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিডিএ বোর্ড সদস্য গিয়াস উদ্দিন, হাসান মুরাদ বিপ্লব, জসিম উদ্দিন শাহ, কেবিএম শাহজাহান, সিডিএ প্রধান প্রকৌশলী মো. জসিম উদ্দিন, নগর পরিকল্পবিদ শাহিনুল ইসলাম খান, ২৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এস এম সোহেল. সাবেক প্যানেল মেয়র মো. হোসেন, আরাসকা সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, হাতে খড়ি স্কুল এন্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুসরাত জাহান, সৈয়দ আহম্মদ কবির, জাফরুল হায়দার সবুজ, আরাসকা শিক্ষা সম্পাদক মোস্তাফা কামাল লিটন, আবদুর রহিম, ইরফান আলম, মো. সাজ্জাদ প্রমুখ।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply