৩০ এপ্রিল ২০২৪ / ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৮:৫৮/ মঙ্গলবার
এপ্রিল ৩০, ২০২৪ ৮:৫৮ অপরাহ্ণ

দেশজুড়ে তালাক ও বিচ্ছেদের হার বেড়েই চলছে

     

 

বর্তমানে শহর ও গ্রামে বিগত বছরের যেকোনো সময়ের চেয়ে তালাকের হারও বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। শুধু শহরে এমন ঘটনা ঘটছে বিষয়টি তা নয়, গ্রামেও বেড়েছে তালাকের হার। পাশাপাশি বিচ্ছেদের হারও বেড়েছে। বর্তমানে তালাকপ্রাপ্ত এর সংখ্যা হলো ৭.৪ শতাংশ। যা ২০২১ সালে ছিল ৬.৫ শতাংশ। ২০২১ সাল থেকে ২০২২ সালে বিচ্ছেদ বেড়েছে ৯৩ শতাংশ। আর তালাক ০.৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ১.৪ শতাংশে এসেছে ২০২৬ সাল থেকে ২০২২ সালে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২২ (এসভিআরএস) এ চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এটি সম্প্রতি ওয়াবসাইটে প্রকাশ করে সংস্থাটি।

এসভিআরএসে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ২০২২ সালে বিগত বছরের তুলনায় তালাকের হার দ্বিগুণ হয়েছে। বছরে প্রতি হাজার জনসংখ্যায় তালাক হচ্ছে ১ দশমিক ৪ জনের। যা ২০২১ সালে প্রতি হাজার জনসংখ্যায় ছিল শূন্য দশমিক ৭ জন। পল্লি ও শহর উভয় এলাকায় এ বৃদ্ধির হার একই আদলে হয়েছে। দাম্পত্য বিচ্ছিন্নের হারও ২০২২ সালে বেড়েছে। প্রতি হাজার জনসংখ্যার বিপরীতে শূন্য দশমিক ২৯ জনের দাম্পত্য বিচ্ছেদ হচ্ছে যা ২০২১ সালে শূন্য দশমিক ১৩ জন।

বিবিএস বলছে, প্রতি হাজারে বিবাহের হার এ যাবৎকালে সর্বোচ্চ দেখা গেছে। পল্লি অঞ্চলে বিবাহের হার শহরাঞ্চলের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেশি। পল্লি অঞ্চলে হাজারে বিয়ের হার ১৯ দশমিক ৫ জন এবং শহরে ১৩ দশমিক ৮ জন। বৈবাহিক অবস্থার বিচারে জনসংখ্যার ৬৩ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ বর্তমানে বিবাহিত এবং ২৮ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষ কখনো বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হননি। অবশিষ্ট ৭ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ বিধবা বিপত্মীক ও তালাকপ্রাপ্ত। নারীদের মধ্যে বিধবা তালাকপ্রাপ্তার ভাগ তাদের পুরুষ সমকক্ষ অর্থাৎ বিপত্মীক বা তালাকপ্রাপ্তদের তুলনায় প্রায় ৭ গুণ বেশি, যথাক্রমে ১২ দশমিক ৬ শতাংশ ও ১ দশমিক ৯ শতাংশ।

বিবিএস তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, সম্প্রতি বিশেষ করে পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রথম বিবাহের গড় বয়স কিছুটা নিম্নমুখী। পুরুষদের বিবাহের বয়স ২০১৮ সালে ছিল ২৪ দশমিক ৪ বছর যা ২০২২ সালে কমে দাঁড়িয়েছে ২৪ বছরে। পক্ষান্তরে, নারীদের বিবাহের গড় বয়স ২০১৮ সালে ছিল ১৮ দশমিক ৬ বছর, যা ২০২২ সালে কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৪ বছরে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কিশোরীদের জন্য অপ্রাপ্ত বয়স্ক/বাল্যবিবাহ একটি উদ্বেগের বিষয় হিসেবে রয়ে গেছে। কেননা ১৫ বছরের পূর্বে এবং ১৮ বছরের পূর্বে বিবাহের হারে ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ১৫ বছরের পূর্বে বিবাহ ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৬.৫ শতাংশ। যা ২০১৮ সালে ছিল ৪.৬ শতাংশ। ১৮ বছরের আগে নারীদের বিবাহের হার ২০২২ সালে ৪০ দশমিক ৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা ২০১৮ সালে ৩০ শতাংশ ছিল। অর্থাৎ প্রতি বছর গড়ে ২ দশমিক ১৮ শতাংশ পয়েন্ট করে বেড়েছে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply