৩ মে ২০২৪ / ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৪:০০/ শুক্রবার
মে ৩, ২০২৪ ৪:০০ পূর্বাহ্ণ

১ বার সীলগালা ৩ বার জরিমানা তবু চলছে পান্না পাড়ায় পরিবেশ বিধ্বংসী কয়েল ফ্যাক্টরী

     

বিশেষ প্রতিনিধি

চোখে পানি আসে এমন কয়েলে চট্টগ্রামের বাজার সয়লাভ হয়ে গেছে।ধোঁয়ায় চোখ জ্বলে ঘরময় ধোয়াচ্ছন্ন হয়ে যায়।এসব কয়েলের উপর মশা বসে থাকে তবু মশা মরে না।কয়েলের ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি ও ফুসফুসের অসুখ হচ্ছে অনেকের। এছাড়া ক্যান্সার এবং কিডনি রোগেরও ঝুঁকিও তৈরি হয় এসব কয়েল ব্যবহারে। সেই সঙ্গে মানুষের চোখ এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও তৈরি হয়

ডবলমুরিং থানার আগ্রাবাদ পান্না পাড়ায় জনৈক মামুন এই কয়েল ফ্যাক্টরীর মালিক ।পাশে রয়েছে তার ভেজাল ঘি ফ্যাক্টরীও ।এই ফ্যাক্টরীতে কয়েকটি কোম্পানীর কয়েল বানানো হয়। মুটোফোনে কয়েল ফ্যাক্টরী কথা বলতেই মামুন মালিক করে কড়াকণ্ঠে বলেন ১ বার সীলগালা ৩ বার জরিমানা করা হয়েছে, এখনো চলছে।আপনি সাংবাদিক এসব খবর নিয়ে লাভ কী।আপনার কাজ রিপোর্ট করা।আপনি রিপোর্ট করুন আমি ওয়েলকাম জানাব।

আমাদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, পান্না পাড়া এলাকায় বস্তি সংলগ্ন একটি নিরিবিলি বিশালাকার একটি ঘরে আলোচিত এই কয়েল ফ্যাক্টরী।এই ফ্যাক্টরীর বৈধ কোন কাগজ পত্র নেই যদিও মামুন বলছে সব কাগজপত্র আছে।কিন্তু সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরের সকলের সাথে মামুনের সম্পর্ক রয়েছে বিষয়টি সে নিজেই স্বীকার করছে।ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক জসিমের সাথে মামুনের গলায় গলায় ভাব।ফায়ার সনদসহ পরিবেশ অধিদপ্তর, বিএসটিআই সব কাগজপত্র তার রয়েছে।তবে এসব কাগজপত্র সে কাউকে দেখাতে তিনি রাজী নয়।

সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, এখানে অল্প শিক্ষিত কিছু লোক বিসাক্ত ক্যামিকেল মিশিয়ে কয়েল বানাচ্ছে ।ক্যামিক্যালের নামও জানে না শ্রমিকেরা।অথচ বিশেষজ্ঞ ক্যামিষ্টদের সার্বিক তত্তাবধানে এসব ক্যামিকাল পরিমাণ মতো মিশিয়ে কাজ করারই কথা।

বিএসটিআই’র নামে ১ ব্যাক্তি মামুনের সাথে মাসে মাসে যোগাযোগ করে থাকে।পাঠায়ারী নামক পুলিশ পরিচয়ে ১ ব্যাক্তি এই ফ্যাক্টরীতে মোটরসাইকেল নিয়ে যোগাযোগ করে থাকে। সকল বৈধ কাগজ পত্র ও সরকারী ভ্যাট, টেক্স দিচ্ছে তাদের উৎপাদিত কয়েল ও ভেজাল ঘি এখানে তৈরী করে বৈধ ব্যবসায়ীদের পথে বসিয়ে দিচ্ছে এই ভেজাল কারখানাগুলো।

 

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply