৩ মে ২০২৪ / ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ৬:০৮/ শুক্রবার
মে ৩, ২০২৪ ৬:০৮ পূর্বাহ্ণ

পটিয়ায় হুইপ সামশুল হকের উদ্যোগে ৮ আশ্রয় কেন্দ্র স্থাপন ও ২০ মেঃ টন চাল বরাদ্ধ

     

 

পটিয়ায় আজ বন্যা দুর্গত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন জাতীয় সংসদের হুইপ আলহাজ্ব সামশুল হক চৌধুরী এমপি। শনিবার দুপুরে তিনি পুরো এলাকা ঘুরে ঘুরে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের সাথে কথা বলে এবং নগদ অর্থ বিতরণ করেন। এসময় তিনি বন্যা দুর্গতদের জন্য ৮টি আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন ও ২০ মেঃটন চাউল ও ৪০০০ কেজি আলু এবং ২০০০ কেজি ডাল বরাদ্ধের কথা জানান।
এসময় তার সাথে ছিলেন পটিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল হাসান, উপজেলা আ.লীগ নেতা আবদুল খালেক চেয়ারম্যান, আলমগীর খালেদ, পৌরসভা আ.লীগ সাধারণ সম্পাদক আলমগীর আলম, হাবিবুল হক চৌধুরী, ভাটিখাইন ইউপি চেয়ারম্যান মো. বখতিয়ার, ছনহরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, আ.লীগ নেতা জহির উদ্দিন, আ’লীগনেতা বদিউল আলম তুষার, আ’লীগনেতা মোহাম্মদ হারুন, জাহাঙ্গীর চৌধুরী, জসিম উদ্দিন, পৌরসভা যুবলীগ সভাপতি নুর আলম ছিদ্দিকী, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি বেলাল উদ্দিন, ওসমান আলমদার, এনামুল হক মজুমদার, তারেকুর রহমান তারেক, মোহাম্মদ কোরবান আলী, উত্তম মেম্বার, জসিম মেম্বার, মো. ওয়াসিম, নাজিম উদ্দিন প্রমুখ।
এসময় হুইপ সামশুল হক চৌধুরী বলেন বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে অতীতের ন্যায় বর্তমানেও শেখ হাসিনার সরকার রয়েছেন। তিনি দুর্গতদের নিজ বাড়ীতে থাকতে আস্থাহীনতায় ভুগলে আশ্রয় কেন্দ্রে চলে আসার আহবান জানিয়ে বলেন দুর্গত মানুষরা আমাদের দেশ এবং সমাজেরই অংশ। তাদের পাশে সরকারের পাশাপাশি বিত্তবানদেরও এগিয়ে আসার আহবান জানিয়ে বলেন তিনি দুর্গতদের মাঝে নগদ ২ লক্ষ টাকা বিতরণ করেছেন। পাশাপাশি ইতিমধ্যে পুরো পটিয়া সরজমিন পরিদর্শন শেষে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ বন্যা দুর্গত এলাকা হিসেবে শোভনদন্ডী, ভাটিখাইন, ছনহরা ও আশিয়া এবং বড়লিয়ার আংশিক এলাকায় ৮টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসময় তিনি বন্যার্তদের জন্য তার পক্ষ থেকে ২০ মেঃ টন চাল ৪০০০ কেজি আলু এবং ২০০০ কেজি ডাল বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এছাড়াও তিনি জানান পটিয়ায় সার্বক্ষণিক বন্যা মনিটরিং এর জন্য সেল গঠন করেছেন। এতে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোতাহেরুল ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল হাসান এ মনিটরিং সেল পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এছাড়াও তার নিজস্ব মোবাইল সার্বক্ষণিক খোলা থাকবে। এতে পটিয়ার কোন নাগরিক সমস্যায় পড়লে তাকে সরাসরি অবহিত করার জন্য আহবান জানিয়ে বলেন বিগত ১২ বছর পটিয়ার মানুষের কল্যাণে আমি নিবেদিত ছিলাম। আমি বিপদে সবসময় পটিয়া বাসীর পাশে ছিলাম আছি এবং আগামীতেও থাকবো।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply