২ মে ২০২৪ / ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ১:২৫/ বৃহস্পতিবার
মে ২, ২০২৪ ১:২৫ পূর্বাহ্ণ

কাশ্মীরের শিশু আসিফাকে শ্লীলতাহানী ও হত্যার প্রতিবাদ

     

 

কাশ্মীরের ৮ বছর বয়সী মুসলিম শিশু আসিফাকে একটি মন্দিরে আটকে রেখে একদল হিন্দুর নৃশংস গণশ্লীলতাহানী ও হত্যার ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিশিষ্টজনরা। ঢাকার ভারতীয় দূতাবাসে দেয়া এক স্মারকলিপিতে দ্রুততম সময়ে অপরাধীদের বিচার দাবির পাশাপাশি ওই ঘটনায় উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ও ক্ষমতাসীন বিজেপির মন্ত্রীদের ভূমিকায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে এই প্রতিবাদলিপিটি পাঠিয়েছেন মাসিক আল-বাইয়্যিনাত ও দৈনিক আল-ইহসান পত্রিকার সম্পাদক আল্লামা মুহম্মদ মাহবুব আলম, সাংবাদিক সাইয়্যিদ মুক্তাদুল হুসাইন ও সাংবাদিক মুহম্মদ আরিফুর রহমান; বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট এস. এম. শফিকুল ইসলাম, ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট মুহম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, বিশিষ্ট ফার্মাসিস্ট এ.বি.এম. রুহুল হাসান, বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ মুহম্মদ আব্দুল আলী, বিশিষ্ট প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার মুহম্মদ আমিনুল ইসলাম মিয়া।
আজ (রবিবার) সকাল ১১টায় স্মারকলিপিটি ভারতীয় দূতাবাসে প্রদান করা হয়েছে। ভারতীয় দূতাবাসের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেছেন দূতাবাসের কর্মকর্তা সেলিনা।
শিশু আসিফার শ্লীলতাহানী ও হত্যাকা- প্রসঙ্গে স্মারকলিপিতে বলা হয়, এই ঘটনাটি ভারতের আর দশটি ধর্ষণের মতো কেবলই একটি বিচ্ছিন্ন অপরাধ নয়, বরং এটি আসিফার যাযাবর মুসলিম বাখারওয়াল সম্প্রদায়কে কাশ্মীর থেকে বিতাড়নের উদ্দেশ্যে একটি পরিকল্পিত আক্রমণ। অপরাধের সাথে যুক্ত সবাই হিন্দু। কিছু উগ্রপন্থি হিন্দু সংগঠন ইতোমধ্যে অপরাধীদের পক্ষে মিছিল-সমাবেশ করেছে। ক্ষমতাসীন বিজেপির বনমন্ত্রী লাল সিং চৌধুরী ও শ্রম মন্ত্রী চন্দ্র প্রকাশ ওইসব মিছিলে যোগ দিয়েছে। “নিউ ইয়র্ক টাইমস” পত্রিকাকে অপরাধীদের পক্ষে মিছিলে অংশ নেয়া একজন উগ্র হিন্দুত্ববাদী বলেছে, এই গ্রেফতার “আমাদের ধর্মের বিরুদ্ধে” এবং গ্রেফতারকৃতদেরকে মুক্তি না দিলে তারা নিজেদের গায়ে আগুন দিবে।
ভারতে হিন্দু অপরাধীরা যৌন হামলাকে মুসলিম সম্প্রদায়কে আতঙ্কিত করার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার শুরু করায় স্মারকলিপিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। তদুপরি, আসিফার ঘটনায় বিজেপির মন্ত্রী ও উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের জঘন্য প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশের মুসলিমরা অত্যন্ত ক্ষুব্ধ ও ক্রুদ্ধ বলে স্মারকলিপিতে জানানো হয়।
স্মারকলিপিতে বিশিষ্ট নাগরিকগণ বলেন, “আমরা আসিফা বানুর ধর্ষণ ও হত্যাকা-ের পাশবিক ঘটনার কড়া প্রতিবাদ জানাই। পাশাপাশি, আমরা ভারতীয় মন্ত্রী ও উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের ন্যক্কারজনক প্রতিক্রিয়ার নিন্দা জানাই।”
সবশেষে এই ঘটনার সাথে জড়িত সকল অপরাধীকে দ্রুততম সময়ে বিচারের আওতায় আনার জন্য ভারত সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়েছে স্মারকলিপিতে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply