২৮ এপ্রিল ২০২৪ / ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / দুপুর ২:৪৭/ রবিবার
এপ্রিল ২৮, ২০২৪ ২:৪৭ অপরাহ্ণ

সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কে বিরতিহীন কাউন্টারে টিকেট প্রতারনা

     

সুনামগঞ্জের সর্বস্থরের জনসাধানের দাবীর মুখে গত কয়েক মাস পূর্বে চালু হয় বিরতিহীন গেইট লক উন্নত মানের বাস সার্ভিস। মানসম্মত বাস সার্ভিস বলা হলেও এতে সবার দাবী পূরন আশানুরুপ প্রতিফলন হয়নি হবে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে সুনামগঞ্জ মল্লিকপুর ও সিলেটের কুমারগাও বাস কাউন্টারে টিকেট দেবার ক্ষেত্রে টিকেট বিক্রির দায়িত্বে যিনি থাকেন তিনি বাসের সামনের দিকে সিট থাকা সত্তেও কৌশল করে যাত্রীদের পিছনের সিটের টিকিট বিক্রি করেন সিরিয়াল মানেন না। শনিবার (০৩,০২,১৮ইং) সকাল ১০টায় সিলেটের উদ্দ্যেশে আসার ২০২নাম্বার বাসটি দাড়িয়ে আছে। কাছেই কাউন্টারের বিক্রি হচ্ছে এই বাসের টিকেট। টিকেটের জন্য সিরিয়ালে দাড়ান একজন সাংবাদিক। তখন যাত্রী ছিল না তিনিই একা। কাউন্টারে থাকা লোক কে বললেন ১টি টিকেট দেন তিনি দিলেন ১৩নাম্বার সিটের টিকেট। টাকা দিলেন ৫শত টাকার নোট ভাংতি নাই। এর পর পর তিনি ১শত টাকার নোট দিলেন এর মধ্যেই আরেক জন এলেন ঐ টিকেট দিয়ে দিলেন উনাকে। এর পর আসলেন আরো ২জন। দাড়িয়ে থাকা ঐ সাংবাদিক কে রেখেই পরে আসা লোকদের কে দিলেন ১৪,১৫নাম্বার সিটের টিকেট। আর পরে টিকেট দিলেন ২৫নাম্বার। ঐ বাসের সামনের দিকের সিটের টিকিট থাকার পরও কেন পিছনের টিকেট এমন করে বিক্রি করছেন আর কেনই সবার পূর্বে আসা লোককে রেখে অন্য জন্য কে টিকেট দিলেন জানতে চাইলে বলেন,আমরা এমন করেই টিকেট রাখি আর পরে বিক্রি করি। শুধু টিকেটেই নয় সুনামগঞ্জ থেকে সিলেট যেতে সময় সর্ব নিন্ম ২ঘন্টা আর সর্বোচ্ছ ত আছেই। ৬৫কিলোমিটারের ভাড়া ১শত টাকা। অথছ সিলেট থেকে হবিগঞ্জ ১৪৫টাকা,মেীলভী বাজার বাড়া ৯০টাকা ও যাতায়ত সময় কম লাগে। অথছ দ্রুত সময় বাচিঁয়ে চলার জন্যই বিরতিহীন বাসের উপর নির্ভরশীল কিন্তু বিরতিহীন বাস এত কম গতিতে চলে আর ভাড়াও বেশী এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ গুরুত্ব সহকারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও এর সমাধানের বিকল্প পথ খোঁজার দাবী জানান চলাচল কারী যাত্রীগন। একাধিক বাসের যাত্রীরা জানান,এ সড়কে লকাল যে বাস সার্ভিস আছে সেই বাস সার্ভিস ২ঘন্টা ৩০-৫০মিনিট অথবা সবোর্চ্ছ ৩ঘন্টার-১০মিনিটের মধ্যে সিলেট পৌছায়। এ সড়কে সব যাত্রীদের সাথেই টিকেট বিক্রিতে এমন আচরন করা হয় বলে জানায় যাত্রীগন। ঔ সাংবাদিক ক্ষোবের সাথে জানান,ভাই কাকে কি বলব। নিজে এভাবে প্রত্যারনার শিকার আর সাধারন মানুষের কি অবস্থা। কয়েকটি বাস ছাড়া সকল বাসের সিট গুলো সেই পূর্বের মতই কষ্ট করে বসতে হয়। নতুন বলা হলেও শুধু রং করা হয়েছে। গেইটলক বলা হয়েছে গেইট বন্ধই থাকে সিলেট পর্যন্তই। তাহলে যাত্রী সেবার মান কোথায়। এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,টিকেট নিয়ে কেন এমন করল গাড়ির নাম্বারটি দিন খোজঁ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।

 

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply