৫ মে ২০২৪ / ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৪:১০/ রবিবার
মে ৫, ২০২৪ ৪:১০ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম রেজিস্ট্রেশন কমপ্লেক্স ২০২১-২২ অর্থ বছরে রাজস্ব আয় চারশত ঊনিশ কোটি তিপান্ন লাখেরও উপরে তবু জ্বরাজীর্ণ অফিসে কোন সংস্কার নেই

     

নিজস্ব প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম জেলা রেজিস্ট্রার এর কার্যালয়, সদর রেকর্ডরুম, চান্দগাঁও, পাহাড়তলী ও  সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিস নিয়ে গঠিত রেজিস্ট্রেশন কমপ্লেক্স ফি বছর জাতীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব যোগান দেয়। গত অর্থ বছরে (২০২১-২২) এই অফিসসমূহ চারশত ঊনিশ কোটি তিপান্ন লাখ তিন হাজার পঁচিশ (৪১৯,৫৩,০৩,০২৫) টাকা রাজস্ব আদায় করে । তবু এসব অফিসগুলোতে দাপ্তরিক অবকাঠামোগত বিবিধ সমস্যার অন্ত নেই। রয়েছে প্রয়োজনীয় সংস্কারের অভাবও। এখানে অস্বস্তি ও অস্বাস্থ‍্যকর পরিবেশে সেবাপ্রার্থীদের সেবা নিতে যেমন কষ্ট হচ্ছে, তেমনি দাপ্তরিক অনুকূল পরিবেশের অভাবে অনেক দুর্ভোগের মধ‍্যে কাজ করে যাচ্ছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ।

প্রতিদিন শত শত সেবাগ্রহীতার পদচারনায় মুখরিত হয়ে ওঠা এসব অফিসে ১ জন জেলা রেজিস্ট্রার, ৪ জন সাব-রেজিস্ট্রার ও ২৫ জন স্থায়ী কর্মচারীসহ প্রায় সাড়ে তিনশ’ নকল নবিস ও চারশতাধিক দলিল লেখক সংশ্লিষ্ট সেবামূলক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত রয়েছেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, উল্লিখিত সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের দাপ্তরিক ভবন ও বাউন্ডারি ওয়াল, দরজা-জানালা, সিঁড়ি, ফ্লোর স্পেস সবকিছুই বিধ্বস্ত, মলিন ও জ্বরাজীর্ণ। পুরো কমপ্লেক্সটা দেখে মনে হয় যেন শতাব্দী প্রাচীন অবহেলিত একটি পরিত্যক্ত ভবন। রেজিস্ট্রেশন কমপ্লেক্সের পর্যাপ্ত জায়গা আছে কিন্ত এতে নেই দূরদর্শী ও পরিকল্পনাভিত্তিক যুগসই কোন অবকাঠামো । অথচ এসব অফিসেই রয়েছে মানুষের মহামূল্যবান স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত রেকর্ডপত্র। সহসা এর বিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে মূূল্যবান রেকর্ডপত্র ক্ষতিগ্রস্ত হবার আশংঙ্কা তো রয়েছেই, উপরন্তু অতি প্রাচীন ভবন ধ্বসে পড়ে মানুষের প্রাণপাত যে ঘটাবে না তারও কোন নিশ্চয়তা নেই।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply