৬ মে ২০২৪ / ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ২:৩০/ সোমবার
মে ৬, ২০২৪ ২:৩০ পূর্বাহ্ণ

২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের অন্যতম সর্বোচ্চ করদাতার স্বীকৃতি অর্জন গ্রামীণফোনের জাতীয় কোষাগারে গ্রামীণফোনের অবদান প্রায় ৩,৫৪৯ কোটি টাকা

     

 ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার  দায়িত্বশীল করপোরেট প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন২০২১২০২২ অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআরকর্তৃক দেশের অন্যতম সর্বোচ্চ করদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সম্মাননা পেয়েছে।  নিয়ে টানা সাতবারের মতো  সম্মাননা অর্জন করলো গ্রামীণফোন।  

টেলিযোগাযোগ খাতে টেক সার্ভিস লিডার গ্রামীণফোনকে সর্বোচ্চ পরিমাণ কর প্রদানের জন্য সম্মানিত করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআরআয়কর বিভাগের বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ)  উপলক্ষ্যে বৃহৎ কর ইউনিটের আয়কর অনুবিভাগের কর কমিশনার ইকবাল হোসেনের সভাপতিত্বে সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআরকর প্রশাসন  মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার সদস্য শাহীন আক্তার গ্রামীণফোনের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা (সিএফওইয়েন্স বেকারের হাতে ক্রেস্ট  সনদ তুলে দেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের হেড অব করপোরেট ট্যাক্স মোমহসিন।

 

নিজেদের কর প্রদানের পাশাপাশিঅন্যদেরও  ব্যাপারে উৎসাহিত করতে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ গ্রামীণফোন।বিগত অর্থবছরে গ্রামীণফোন আয়কর বিভাগের বৃহৎ করদাতা ইউনিটে ৩,৫৪৯ কোটি টাকা অবদান রেখেছে।

এ নিয়ে গ্রামীণফোনের সিএফও ইয়েন্স বেকার বলেন, “টেলিনর ও গ্রামীণফোনে আমরা গভর্নেন্স নিশ্চিত করতে এবং আমাদের সকল কার্যক্রম দায়িত্বের সাথে পরিচালনায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। টানা সাতবারের মতো এনবিআর থেকে এ স্বীকৃতি পেয়ে আমরা সম্মানিত, যা আমাদের জাতীয় কোষাগারে ধারাবাহিকভাবে অবদান রাখতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে নিরলস কাজ করে যেতে অনুপ্রাণিত করবে। দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কর প্রদানকে আমরা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করি; কেননা, কর রাজস্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখার মাধ্যমে যেকোনো দেশের উন্নয়নেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা সার্বিকভাবে কমিউনিটির ক্ষমতায়নে অবদান রাখবে।”

এর আগেটানা ছয়বারের মতোঅর্থাৎ ২০১৫১৬২০১৬১৭২০১৭১৮২০১৮১৯২০১৯২০ এবং ২০২০২১ অর্থ বছরের মতো গ্রামীণফোন টেলিযোগাযোগ বিভাগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক সর্বোচ্চ করদাতার স্বীকৃতি পায়।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply