১ মে ২০২৪ / ১৮ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৮:১২/ বুধবার
মে ১, ২০২৪ ৮:১২ অপরাহ্ণ

নবাবগঞ্জে জরাজীর্ণ দারিয়া সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে দশ গ্রামের মানুষ 

     

অলিউর রহমান মেরাজ
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে দীর্ঘদিন জরাজীর্ণ দারিয়া সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে দশ গ্রামের মানুষ। রংপুরের পীরগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক ও উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নের দারিয়া গ্রামের একমাত্র সংযোগ সেতু এটি। এলাকাবাসী নতুন সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে এলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

অর্থ বরাদ্দ না থাকায় ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে নতুন সেতু নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি বলে জানান মাহমুদপুর ইউপির চেয়ারম্যান মো. রহিম বাদশা।

তিনি জানান, সেতুটি নির্মাণের জন্য এলজিইডির দিনাজপুর জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীর মাধ্যমে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তারা ইতিমধ্যে সেতুটি পরিদর্শন করেছে। এ ছাড়া এ সেতু নিয়ে উপজেলায় মাসিক উন্নয়ন সভায় আলোচনা হয়েছে।

জানা যায়, ১৯৬৭-৬৮ অর্থবছরে তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান মরহুম সলিমুদ্দিন সেতুটি নির্মাণ করেন। দীর্ঘদিন সংস্কার ও মেরামত না করায় সেতুর বিভিন্ন স্থানে সিমেন্ট-বালি খসে পড়েছে এবং রড বের হয়ে গেছে। একাধিক স্থানে বড় ধরনের ফাটল দেখা দিয়েছে। এরপরও সেতুর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন ও এলাকাবাসী চলাচল করছে।

 

৪ নম্বর ইউপি সদস্য মো. খবিরুল ইসলাম জানান, সেতুটির প্রশস্ততা কম থাকায় শুরু থেকেই বড় ধরনের কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারেনি। এতে আশপাশের গ্রামের কৃষকদের উৎপাদিত ধান, পাট, তামাক, সরিষাসহ অন্য জিনিস ছোট ট্রলি, টেম্পো কিংবা রিকশা-ভ্যানে করে হাটবাজারে নিতে হয়। এ ছাড়া ইট, বালি ও সিমেন্ট ট্রাক্টরের মাধ্যমে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে।

সেতুটি পুনর্নির্মাণ করা হলে দিনাজপুরসহ গোটা দেশের সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হতো।

নবাবগঞ্জ উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, এই সেতুর বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পেলেই সেতুর পুনর্নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply