৬ মে ২০২৪ / ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৯:২৮/ সোমবার
মে ৬, ২০২৪ ৯:২৮ অপরাহ্ণ

প্রখ্যাত নিউরোসার্জন ডা. এর এ কাদেরী আর নেই

     

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন দেশের খ্যাতনামা নিউরোসার্জন অধ্যাপক ডা. লুৎফুল আনোয়ার কাদেরী (এল এ কাদেরী) । তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারে ভুগছিলেন বলে পারিবারিক সুত্রে জানা যায়।

রবিবার ২৯ আগস্ট সকাল ১১ঃ৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম নগরীর সিএসসিআর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রখ্যাত এই চিকিৎসকের মৃত্যু হয় বলে জানান তার ছোটভাই সাংবাদিক মঈনুদ্দিন কাদেরী শওকত।

ডাঃ এল এ কাদেরীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন চট্টগ্রাম শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী।

তিনি বলেন, ডা. এল এ কাদেরী ক্যানসারে ভুগছিলেন। আজ বিকালে (বাদ আসর) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণে,  সোমবার ৩০ আগস্ট সকাল ১১টায় জামিয়াতুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে এবং বাদ আসর গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় নামাজে জানাজা শেষে ডা. কাদেরীকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউ সার্জারি বিভাগের প্রথম বিভাগীয় প্রধান ডা. কাদেরী ছিলেন দেশের দ্বিতীয় নিউরোসার্জন। তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) চট্টগ্রামের দুই বারের সভাপতি ছিলেন। এ ছাড়া ছিলেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি, সোসাইটি অব নিউরোসার্জন বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি, সিনিয়র ডকটরস ক্লাবের সাবেক সভাপতি, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক হাসপাতালের সাবেক সভাপতি।

সাংবাদিক মঈনুদ্দিন কাদেরী জানান, একাত্তর সালে যুক্তরাজ্যে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের সময় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত গঠনের ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছিলেন ডা. কাদেরী। ১৯৯০ সালের এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ডা. শামসুল আলম খান মিলন নিহত হওয়ার পর চট্টগ্রামে চিকিৎসক সমাজ ডা. কাদেরীর নেতৃত্বে রাজপথে প্রতিবাদে নেমেছিল। ডা. এল এ কাদেরীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ইসমাইল খান এবং চট্টগ্রাম শাখার নেতা অধ্যাপক ডা. একিউএম সিরাজুল ইসলাম, ডা. মুজিবুল হক খান, ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী।

ডা. কাদেরীর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply