৬ মে ২০২৪ / ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ১১:২২/ সোমবার
মে ৬, ২০২৪ ১১:২২ পূর্বাহ্ণ

ঈদে তেল-মসলাযুক্ত খাবার খাওয়ার পর কী করবেন, জেনে নিন

     

কোরবানির ঈদে কব্জি ডুবিয়ে মাংস খেতে বাঙালি ভোজন রসিকরা খুব পছন্দ করেন। গরু কিংবা খাসির মুখরোচক রেসিপিগুলো তৈরি করতে তেল-চর্বি-মসলার যে মিশ্রণ থাকে তাতে ডায়েটের ঠাঁই থাকে না খাবার প্লেটে। ওজন বৃদ্ধি, পেটের সমস্যা, হার্টের অসুখ সহ শরীরের যে কতো ক্ষতি করে তা বলে শেষ করা যাবে না। তাই বলে কি কোরবানি ঈদে মাংস খাওয়া যাবে না? হ্যাঁ খাওয়া যাবে, তবে পরিমিত। তাহলে জেনে নিন, তেল-মসলাযুক্ত খাবার খাওয়ার পর কী করবেন।

খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি

যেমন গরম তার উপর তেল-মসলাযুক্ত মাংসের খাবার! শরীরের ক্ষতি তো হবেই। তাই খাওয়ার পর অন্তত মিনিট পনের হাঁটুন। দেখবেন শরীর কেমন ঝরঝরে লাগছে। এতে একদিকে যেমন খাবারটা ভালো পরিপাক হয় তেমনি ফ্যাটটা শরীরে জমতে পারে না। তৈলাক্ত খাবারের ফ্যাট তলপেটে জমে। তাই খাওয়ার পর সব সময় ১৫ বা ১০ মিনিটি হাঁটুন। যদি তাও না পারেন, অন্তত ১৫০ কদম তো হাঁটুন। আর ভুল করেও কিন্তু খাওয়ার পর পরই ঘুমাতে যাবেন না। এতে হজমের সমস্যা হয়। শরীরে চর্বি জমে যাওয়ার তীব্র সম্ভাবনা থাকে।

ডেজার্টে থাকুক দই

তৈলাক্ত-মসালাযুক্ত খাবার খাওয়ার পর দই খেলে পেটের আরাম হয়। খাবার সহজে হজম করতে সহায়তা করে দই। দইয়ে রয়েছে অসংখ্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এ ব্যাকটেরিয়াগুলো দেহের ক্ষতি করে না বরং হজমে সহায়তা করে। পাশাপাশি দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে দইয়ের ব্যাকটেরিয়া। দইয়ে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। পাকস্থলীর নানা সমস্যা দূর করতে ভূমিকা রাখে দই। বিশেষ করে ল্যাকটোজের প্রতি সংবেদনশীলতা, কোষ্টকাঠিন্য, ডায়রিয়া, কোলন ক্যান্সার ও অন্ত্রের সমস্যা দূর করতে কার্যকর দই। আর দেহের চর্বি কমাতে এবং সার্বিকভাবে ওজন কমাতে সহায়তা করে দই।

হালকা গরম পানি পান করুন

হালকা গরম পানি পান করলে পাকস্থলীর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। কোষ্ঠকাঠিন্য বা শরীর কড়া থেকে রক্ষা করে। হালকা গরম পানি খেলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। ফলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার সুযোগ থাকে না। এর ফলে তেল-মসলাযুক্ত খাবার শরীরের কম ক্ষতি করতে পারে।

টক ফল খান

অধিকাংশ টক জাতীয় ফলই পেটের গ্যাস কমায় ও বদহজম দূর করতে সহায়তা করে। যেমন লেবুতে আছে সাইট্রিক অ্যাসিড। যা পাকস্থলীর সোডিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি লবণের সঙ্গে বিক্রিয়া করে সোডিয়াম সাইট্রেইট, পটাশিয়াম সাইট্রেইট ইত্যাদি যৌগ তৈরি করে। ক্ষারধর্মী সোডিয়াম সাইট্রেইট যৌগটি বাড়তি হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের সঙ্গে বিক্রিয়া করে তা প্রতিরোধ করে। ফলে বদহজম হয় না। তাই মাংস খাওয়ার পর তেল-মসলা-চর্বির ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে লেবু, কমলালেবু, বাতাবিলেবুর মতো টক স্বাদের ফলগুলো খেতে পারেন। কিংবা বা অন্যান্য ফলের সঙ্গে মিশিয়ে ফ্রুট সালাদ হিসেবে খেলে উপকার পাবেন।সবটুকু জানতে ক্লিক করুন

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply