৬ মে ২০২৪ / ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ১২:০১/ সোমবার
মে ৬, ২০২৪ ১২:০১ পূর্বাহ্ণ

পতেঙ্গা ট্রাফিক সার্জেন্টের কাণ্ড :চাঁদা দিলে অনুমোদন নেই এমন গাড়ীও চলে নইলে চালককে মেরে জখম

     

পতেঙ্গা প্রতিনিধি
নগরের পতেঙ্গা থানার কাঠগড় এলাকায় কাঠগড় বাজার চৌরাস্তায় কর্মরত ট্রাফিক সার্জেন্ট কাশেদুলের  বিরুদ্ধে সড়কে গাড়ি থামিয়ে চাঁদাবাজি এবং ড্রাইভারকে গায়ে হাত তোলার অভিযোগ উঠেছে।
কাগজপত্রের সঠিকতা না থাকলে ও গাড়ি চালকদের পর্যাপ্ত নগদ টাকা না থাকলে বিকাশে টাকা দাবী করে অন্যথায়  ড্রাইভারের গায়ে হাত তোলা পর্যন্ত ঘটনা ঘটেছে এই কাঠঘর এলাকায়। স্থানীয়রা জানান,ফিটনেসবিহীন, মেয়াদোত্তীর্ণ যান ও অবৈধ ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক আটকে রাখেন রাস্তার মধ্যে। সে কারণে অনেক সময় সিমেট ক্রসিং থেকে কাঠগড় পুরো এলাকা জুড়ে ৩-৪ কিলোমিটার মহাসড়ক জুড়ে যানজট লেগেই থাকে।
এ সময় ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি থামিয়ে কাগজপত্র চেক করার নাম করে নীরব চাঁদাবাজিতে মগ্ন থাকেন।
ফলে যানজট এর পাশাপাশি চালকরা প্রতিনিয়ত ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন। ৪ মে ২০২১ তারিখে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালক সুমন মিয়া ট্রাফিক সার্জেন্ট কাসেদুলের চাঁদাবাজির শিকার হন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগী ইজিবাইক চালক সুমন মিয়া পূর্ব বাংলাকে জানান, সি-বিচ থেকে কাটগড় আসার সময় সার্জেন্ট কাশেদুল ও কনষ্টেবল সিগনাল দিয়ে আমাকে আটকায়।
এ সময় গাড়ি থানায় নিয়ে যাবে বলে তিনি আমার গাড়িতে উঠেন।আমি তাকে অনেক বিনয় করে বলি, তখন সার্জেন্ট সাহেব আমাকে বলে ঠিক আছে ৩,০০০ হাজার টাকা দিতে হবে তাহলে ছেড়ে দেব আর না হয় গাড়ি থানায় নিয়ে যাব।
ভুক্তভোগী সুমন মিয়া টাকা দিতে নারাজ হলে সার্জেন্ট কাসেদুল ও তার সাথে  কনস্টেবল মালেক  ক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং ইজিবাইক চালক সুমন মিয়ার গায়ে হাত তোলে ও শাররীক আঘাত করে । ইজিবাইক চালক সুমন মিয়ার শরীরে ক্ষত চিহ্ন রয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের প্রতিনিধিকে সার্জেণ্ট কাশেদুল বলেন বিষয়টি টিআই সরোয়ার পারভেজ জানেন। বিস্তারিত টিআই সরোয়ার পারভেজ থেকে জেনে নিন। আমরা স্যারের নির্দেশেই কাজ করি।
এ বিষয়ে টি আই সরোয়ার পারভেজের কাছে ভুক্তভোগী সুমন মিয়া বিচার চাইতে গেলে টিআই সারোয়ার পারভেজ সুমন মিয়াকে উল্টো হুমকি দিয়ে সরিয়ে দেয় বলে ভুক্তভোগী জানায়। এই
 বিষয়টি সঠিকতা জানার জন্য পূর্ব বাংলা অফিস থেকে টিআই সরোয়ার পারভেজের মোবাইলে ফোন দেয়া হলেও ফোন রিসিভ না হওয়ায় বিস্তারিত জানা যায়নি। এ বিষয়ে ট্রাফিক বন্দর বিভাগের এসি মিজান সাহেবের কাছে জানতে চাইলে তিনি পূর্ব বাংলাকে বলেন, এটা কেমন কথা এটা তো আসলে অন্যায় চালকের গায়ে হাত তোলার অধিকার কে দিয়েছে ?
এসি মিজান  আরো বলেন, আপনারা পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে অভিযোগ করেন, অন্যায় যে করুক না কেন, অবশ্যই তার বিচার হবে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply