৬ মে ২০২৪ / ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / দুপুর ১:২৯/ সোমবার
মে ৬, ২০২৪ ১:২৯ অপরাহ্ণ

খালেদা জিয়া করোনায় আক্রান্ত

     

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। গতকাল শনিবার (১০ এপ্রিল) সন্ধ্যার দিকে আইসিডিডিআর’বির পক্ষ থেকে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিলো। আজ রবিবার (১১ এপ্রিল) তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে বলে নিশ্চিত করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক তথ্য কর্মকর্তা বলেন, খালেদা জিয়ার করোনা শনাক্ত হয়েছে।

বিএনপির একটি সূত্র জানায়, কয়েকদিন ধরে খালেদা জিয়া জ্বর-ঠান্ডায় ভুগছিলেন। এর প্রেক্ষিতে গতকাল আইসিডিডিআরবি’র একটি প্রতিনিধি দল তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করেন। আজ তার করোনা রিপোর্ট পজেটিভ আসে।

 

শনিবার থেকেই বাতাসে ভাসছিলো এমন সংবাদ। একই দিন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ভাগ্নে ডা. মামুনের বাসায় যাওয়া আরও ধোঁয়াশার জন্ম দেয়। শোনা যাচ্ছিলো, করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করায় বাড়তি সতর্কতা হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করোনা পরীক্ষার নমুনা নেওয়া হয়েছে।

অবশেষে রবিবার দুপুরের দিকে জানা যায়, করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। তবে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টটি ভুয়া বলে দাবি করছে বিএনপি।

এ বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসেনর মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শাইরুল কবির খান দাবি করেন, পজেটিভ যে রিপোর্টটি আসছে বলে দেখা যাচ্ছে তা সম্পূর্ণ ভুয়া এবং বানোয়াট। এটা জাতিকে বিভ্রান্ত করার জন্য করা হয়েছে।

এর আগে, শনিবার করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করায় বাড়তি সতর্কতা হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করোনা পরীক্ষার নমুনা নেওয়া হয়েছে বলে সংবাদ প্রচারিত হলেও তা অস্বীকার করেছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ভাগ্নে ডা. মামুন।

শনিবার বিকাল ৩টার দিকে ল্যাবএইডের টেকনোলজিস্ট মো. সবুজ তার বাসায় প্রবেশ করেন। এর কিছুক্ষণ পর খালেদা জিয়ার ভাগ্নে ডা. মামুনও বাসায় যান। এ সময় তার উপস্থিতিতে খালেদা জিয়ার করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ এবং ডায়াবেটিস পরীক্ষার জন্য রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয় বলে প্রচারিত হয়।

 

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও তার ভাগ্নে ডা. মামুন জানান, এমন ঘটনার কোনো সত্যতা নেই। আমিই তার রেগুলার চেকআপ করি। রেগুলার চেকাপের অংশ হিসেবে ব্লাড টেস্ট করতে হয়। এটার জন্য তার ব্লাড নিতেই টেকনেশিয়ান নিয়ে ফিরোজায় গিয়েছিলাম। এটা কোনো করোনা পরীক্ষার অংশ না। খালেদা জিয়ার করোনা পরীক্ষার খবর নিতান্তই বিভ্রান্তিমূলক। সুত্র সৌজন্য ইত্তেফাক

 

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply