৩০ এপ্রিল ২০২৪ / ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৪:৫২/ মঙ্গলবার
এপ্রিল ৩০, ২০২৪ ৪:৫২ পূর্বাহ্ণ

খাগড়াছড়িতে নৌকায় ভোট দেওয়ায় সংখ্যালঘুদের ভয়ভীতি বিদ্রোহী প্রার্থী মেয়র রফিকুলের বিরুদ্ধে ৩ মামলা

     

 

খাগড়াছড়ি,প্রতিনিধি

খাগড়াছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে এবং নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র রফিকুল আলম’র বিরুদ্ধে, তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

গত শনিবার ১৬ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন থেকে বাড়ি ঘরে হামলা, আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর এবং সংখ্যালঘুদের ভয়ভীতি দেখানোসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগে, খাগড়াছড়ি সদর থানায় সোমবার (১৮ জানুয়ারি) রাতে একটি এবং মঙ্গলবার (১৯ জানুয়ারি) দুটি মামলা দায়ের করা হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নুর হোসেন চৌধুরী জানান, নৌকার পক্ষে কাজ করায় বাড়ি ঘরে হামলা চালিয়েছে বিদ্রোহী প্রার্থী রফিকুল আলম ও তার সন্ত্রাসীরা। তার স্ত্রী মেহেরুন নেছাকেও মারধর করা হয়েছে। এই ঘটনায় মেহেরুন নেছা বাদী হয়ে খাগড়াছড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন।

এদিকে, ১৬ জানুয়ারি ভোট গ্রহণের শেষ সময়ে শহরের শালবন এলাকায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রফিকুল আলমের নেতৃত্বে শালবনে দলীয় কার্যালয় ভাংচুর করা হয়েছে। এসময় কার্যালয়ে থাকা আসবাবপত্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে অভিযোগে, ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি বাদী হয়ে আরেকটি মামলা করেছেন।

ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মো. রাব্বিউল আলমসহ নেতাকর্মীরা জানান, ভোট গ্রহণের দিন আনুমানিক বিকাল ৩টারদিকে রফিকুল আলমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী শালবন ভকেশনাল ইন্সটিটিউট কেন্দ্র দখলে ব্যর্থ হয়ে নৌকায় ভোট দিতে আসা আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এসময় শালবনে বসবাসরত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িঘরে হামলা ও ভয়ভীতি দেখানো হয়েছে বলেও নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন।

তবে এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রফিকুল আলম’র কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এবিষয়ে খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রশিদ জানান, তিনটি মামলা গ্রহণ করা হয়েছে। মামলা নং- ০৬/১৯/০১/২০২১, ০৭/১৯/০১/২০২১ এবং ০৮/১৯/০১/২০২১ইং। তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে এরই মধ্যে বুধবার ২০ জানুয়ারি দুপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রফিকুল আলমসহ অভিযুক্তরা আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিন পেয়েছে বলেও জানান, সদর থানার ওসি মো. রশিদ।
উল্লেখ্য এবার খাগড়াছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে নৌকা প্রতিক নিয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্মলেন্দু চৌধুরী।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply