৫ মে ২০২৪ / ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ভোর ৫:০৪/ রবিবার
মে ৫, ২০২৪ ৫:০৪ পূর্বাহ্ণ

শেখ হাসিনা-মোদি বৈঠক ১৭ ডিসেম্বর 

     

আগামী ১৭ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের পরদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বন্ধুপ্রতিম দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে ভার্চুয়াল সম্মেলনের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। সম্মেলনটি ঢাকার জন্য বেশ গুরত্ব বহন করছে। কেননা দেশটির সঙ্গে অনেক অমীমাংসিত ইস্যুতে এখনও সমাধানে আসতে পারেনি ঢাকা।

আশা করা হচ্ছে, এই সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা বন্ধ, বহুল প্রতীক্ষিত তিস্তাসহ ছয় নদীর পানি বণ্টনের হিস্যা নিয়ে আলোচনা, এলওসি প্রকল্পের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিরসন, বাণিজ্য সুবিধাসহ কোভিড-১৯ মোকাবেলায় সহযোগিতা আলোচনায় স্থান পেতে পারে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, দুই প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল সম্মেলন নিয়ে বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে যেসব বিষয় নিয়ে সম্ভাব্য আলোচনা হতে পারে সে বিষয়ে গুরত্ব দেয়া হয়।

জানা যায়, ১৭ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় দুই প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল সম্মেলনের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে আলোচনার বিষয় নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, আলোচনায় অনেক বিষয়ই থাকবে। বিশেষ করে পানিবণ্টন, সীমান্ত ইস্যু, কোভিড-১৯ মোকাবেলায় কীভাবে একসঙ্গে কাজ করা যায় প্রভৃতি।

হাসিনা-মোদির বৈঠকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং দুই দেশের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন নিয়ে আলোচনা হবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

আগামী বছর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরেই ঢাকা ও নয়া দিল্লির সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। দুই দেশ যৌথভাবে সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্ণ হওয়া উদযাপন করবে। এরই মধ্যে দুই দেশের মধ্যে এ নিয়ে বিভিন্ন প্রস্তুতিও চলছে।

কূটনৈতিক সূত্র বলছে, মুজিবনগর থেকে ভারতের নদীয়া হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সড়কটিকে স্বাধীনতা সড়ক নামকরণের জন্য নয়া দিল্লিকে প্রস্তাব করেছে ঢাকা। প্রস্তাবটি সবুজ সংকেত পেলে হাসিনা-মোদির ভার্চুয়াল বৈঠকে এ ব্যাপারে ঘোষণা আসতে পারে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply