৪ মে ২০২৪ / ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৯:৫২/ শনিবার
মে ৪, ২০২৪ ৯:৫২ অপরাহ্ণ

লামায় বিষ প্রয়োগে ৯টি গবাদি  পশু হত্যা

     

 

লামা সংবাদদাতা : ১৩ অক্টোবর

লামায় বিষ প্রয়োগে ৯টি গরু মেরে ফেলে ৬ লাখ টাকার ক্ষতি করেছে বলে  থানায় অভিযোগ করেছে কয়েকজন উপজাতি কৃষক-কৃষানি। গত ৬ অক্টোবর দায়ের করা অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে, উপজেলার লামা ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা জামাল উদ্দিন গরুগুলোকে বিষ প্রয়োগ করে। ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা হলেন, গজালিয়া ইউনিয়নস্থ ১ নং ওয়ার্ডের ছোট বমু হেডম্যানপাড়ার বাসিন্দা-হ্লায়ইমা মার্মা, হ্লাধুংমং মার্মা, পাইচিংখই মার্মা, পাখি মার্মা, সুইওয়াংবো মার্মা, উমেচিং মার্মা ও য়ইথুচিং মার্মা।

জানা যায়, দরিদ্র এসব উপজাতি কৃষক-কৃষানিরা গবাদি পশু পালন করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলো। তাদের প্রত্যেকের ৪/৫টি করে গরু রয়েছে। ছোটবমু হেডম্যানপাড়া সংলগ্ন এলাকায় তাদের গো-বিচরণ ক্ষেত্র হিসেবে একটি জায়গায় যৌথভাবে ঘেরাবেড়া দিয়ে দীর্ঘ বছর সেখানে গরু লালন পালন করছে। এর পাশে জামাল নামের এক কৃষক সেখানে একটি সেগুন বাগান সৃজন করে, উপজাতিদেরকে গরুর খামার সরিয়ে নেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। অন্যথায় গরুগুলোকে মেরে ফেলবে বলেও বিভিন্ন সময় হুমকি দিয়ে আসছিলো বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে। বিগত ৪ সেপ্টেম্বর/২০২০ তারিখে ৯টি গরুকে বিষ প্রয়োগ করে জামাল উদ্দিন। ঘটনার দিন দুপুরে খামারের অদূরে ৬টি গরু মৃত অবস্থায় পড়ে আছে খবর পায় তারা। এসময় পশু চিকিৎসক নিয়ে জানতে পারে বিষক্রিয়া আক্রান্ত হয়ে গরুগুলো মারা গেছে(!)। এর কিছুক্ষণ পরে আরো দুটো গরুর অবস্থা খারাপ দেখে, সেগুলো জবাই করে দেয়া হয়। কয়েকদিন পর খামারের অ-দূরে আরেকটি গরুর কঙ্কাল খুঁজে পান কৃষানিরা।

এব্যাপারে স্থানীয়ভাবে বিচার প্রার্থী হয়ে কোন সুরাহা না পেয়ে, অবশেষে তারা দেরিতে হলেও আইনের আশ্রয় নেন বলে ক্ষতিগ্রস্থরা জানান।

এ ব্যাপারে লামা থানার অফিসার ইনচার্জ মো: মিজানুর রহমান জানান, “অভিযোগ পেয়েছি, তদন্তের পর ব্যাবস্থা নেয়া হবে”।

এসব উপজাতি কৃষানিদের চাষযোগ্য কোন ভ‚মি নেই। তারা গবাদি পশু লালন-পালন করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। শেষ সম্বল গরুগুলো হারিয়ে এখন তারা নিস্ব:। তাদের বাঁচার অবলম্বন কে করে দিবে, কোথায় পাবে ৯টি গরু, কে দিবে ৬ লাখ টাকা(?)। প্রান্তিক কৃষানিরা এমন আকুতি জানান, সমাজ দরবারে। হ্নদয় বিদারক এই আকুতি কোন মহল শুনবেন কি?

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply