৪ মে ২০২৪ / ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৪:১৭/ শনিবার
মে ৪, ২০২৪ ৪:১৭ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রামে ‘দি খ্রিস্টিয়ান কোঅপারেটিভ থ্রিফ্ট এণ্ড ক্রেডিট ইউনিয়ন বাঁচাও আন্দোলন’ গঠন ও প্রথম সমাবেশ 

     

১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ খ্রিস্টাব্দ

শুক্রবার চট্টগ্রামের পাথরঘাটার ঐতিহ্যবাহী দি খ্রিস্টিয়ান কোঅপারেটিভ থ্রিফ্ট এণ্ড ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ এর ৩৬০ জন সাধারণ সদস্য একত্রিত হয়ে ব্যবস্থাপনা কমিটি ও ম্যানেজারের দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাৎ ঠেকাতে গঠন করেছে ‘দি খ্রিস্টিয়ান কোঅপারেটিভ থ্রিফ্ট এণ্ড ক্রেডিট ইউনিয়ন বাঁচাও আন্দোলন’। আরএফএইচ ক্যাথলিক ডাইয়োসিস সেন্টার দ্বিতীয় তলার মিলনায়তনে বিকাল ৪.০০ টায় অনুষ্ঠিত আন্দোলনের প্রথম সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ক্রেডিট ইউনিয়নের প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ মিঃ হিউবার্ট ব্যাপারী এবং সভাটি পরিচালনা করেন সাধারণ সদস্য মিঃ মানিক উইলভার ডি’কস্তা।
ক্রেডিট ইউনিয়নের প্রাক্তন সভাপতিগণের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মিঃ লেবীয় রয়। সভার শুরুতে সচেতন সদস্যদের পক্ষে ক্রেডিট ইউনিয়নের সদস্যদের নিকট একটি খোলা চিঠি উপস্থাপন করেন প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ মিঃ হিউবার্ট ব্যাপারী। খোলা চিঠিতে তিনি ক্রেডিট ইউনিয়নে সংঘটিত সার্বিক অনিয়ম, দুর্ণিতি, অর্থ আত্মসাত এবং বিপুল পরিমাণ খেলাপী ঋণের বিশদ বিবরণ তুলে ধরে ক্রেডিট ইউনিয়ন বাঁচাও আন্দোলনের ইশতেহার ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ক্রেডিট ইউনিয়নের বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৩৯৭০ জন এবং মোট মূলধন ২৩,৬০,৫৮,৪০৫.৭৪ টাকা। ক্রেডিট ইউনিয়নের সভাপতি, সম্পাদক ও ম্যানেজার সমিতির নগদ তহবিল হতে ১,৩৪,৩৫,৬১১.১৬ টাকা এবং ম্যানেজার ব্যাংক জালিয়াতি করে আরো ১,১৮,১৭,৪৪৬.২২ টাকা আত্মসাৎ করেছে। এছাড়াও, ব্যবস্থাপনা কমিটি সদস্য, ম্যানেজার ও কর্মীরা অনিয়মতান্ত্রিকভাবে ঋণ নিয়ে খেলাপী হয়েছে প্রায় ৪ লক্ষ টাকা। সীমাহীন দুর্ণিতিতে ঐতিহ্যবাহী এই ক্রেডিট ইউনিয়ন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে’। অতঃপর প্রাক্তন সভাপতি, সাধারণ সদস্য ও ভুক্তভোগীরা সমাবেশে বক্তব্য উপস্থাপন করেন ও ঘোষিত ইশতেহারের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেন।
দোষীদের বিচার ও শাস্তির আওতায় এনে আত্মোসাৎকৃত অর্থ পুনরুদ্ধার করা, খেলাপী ঋণ গ্রহীতাগণকে নিয়মিত করা ও ক্রেডিট ইউনিয়নকে পূনরায় সচল করার জন্য সদস্যদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় গঠিত ‘দি খ্রিস্টিয়ান কোঅপারেটিভ থ্রিফ্ট এণ্ড ক্রেডিট ইউনিয়ন বাঁচাও আন্দোলন’ পরিচালনায় ৭ সদস্যের একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যবৃন্দ হচ্ছেন: মিঃ হিউবার্ট ব্যাপারী, মিঃ মানিক উইলভার ডি’কস্তা, মিঃ এমেণ্ড বার্ণাডেট, মিঃ উজ্জ্বল গাইন, মিঃ স্ট্যানলি গোমেজ, মিঃ মিকি পল গোনসালভেছ এবং মিস ইয়াসিকা ভয়েড।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply