৫ মে ২০২৪ / ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ৯:১১/ রবিবার
মে ৫, ২০২৪ ৯:১১ পূর্বাহ্ণ

কানাডায় স্কুল চালু: প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ

     

করোনার কারণে গত কয়েকমাস বন্ধ থাকার পর নির্দিষ্ট নিয়ম সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে কানাডার কিছু স্কুল খুলেছে ও কিছু কিছু স্কুল ৮ সেপ্টেম্বর থেকে পুনরায় চালু হচ্ছে। কানাডার বিভিন্ন রাজ্যে ধীরে ধীরে সবকিছু আবার স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরে আসতে শুরু করেছে।

কিন্তু মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আর শঙ্কা রয়েই গেছে। পুনরায় স্কুল খুলে দেয়ার পরিকল্পনায় অনেক অভিভাবকই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের অনেকেই মনে করছেন, পরিস্থিতি সম্পূর্ণভাবে স্বাভাবিক হলেই কেবল তাদের সন্তানদেরকে স্কুলে পাঠাবেন। তবে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের সামাজিক দূরত্ব এবং শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং কর্মচারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য ইতোমধ্যেই নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে স্কুল বোর্ডগুলো। এরমধ্যে শ্রেণিকক্ষে অবাধে বায়ু চলাচলের ব্যবস্থার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে তারা।

সংক্রমণ থেকে বাঁচতে শ্রেণিকক্ষের আকারের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবাধে বায়ু চলাচলের ব্যবস্থার উপর জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও মহামারি বিশেষজ্ঞ কলিন ফারনেস অনেক স্কুল শ্রেণিকক্ষের আকার ছোট করার কথা বললেও তাদের অনেক ক্লাসরুমে জানালা না থাকার কারণে এটি অবাধ বায়ুচলাচলের জন্য বড় বাধা বলে মন্তব্য করেছেন। তারমতে, ক্লাশরুমে অবাধ বায়ুচলাচলের ব্যবস্থা না থাকলে শিক্ষার্থীদের ঘর থেকে টেনে এনে বিপদের মুখে ঠেলে দেয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেছেন ‘একটি ফেডারেল সরকার হিসেবে, আমরা প্রদেশগুলিকে সমর্থন করার জন্য সেখানে থাকবো, কারণ তারা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যাতে আমাদের বাচ্চারা বিদ্যালয়ের বছর শুরু হওয়ার সাথে সাথে নিরাপদে থাকার সুযোগ পায়।

তবে আমি জানি যে প্রচুর অভিভাবকরা তাদের স্থানীয় স্কুল এবং স্কুলবোর্ডের পরিকল্পনা কী হতে চলেছে তা যত্ন সহ দেখছেন। অনেক পরিবারে প্রচুর প্রতিচ্ছবি রয়েছে যখন সেপ্টেম্বরের দিকে ঘুরবে তখন কী ঘটবে।’

অন্যদিকে আলবার্টার প্রিমিয়ার জেসন কেনি বিদ্যালযয়ে ফেরার পরিকল্পনার কথা জানিয়ে বলেছেন, প্রয়োজনে স্কুল বোর্ডগুলি তাদের রিজার্ভ তহবিল ব্যবহার করতে সক্ষম হবে।

স্কুলে ফেরার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্তে প্রবাসী বাঙালি অভিভাবকরাও শঙ্কিত। কেউ কেউ জানিয়েছেন, তারা সন্তানদের স্কুলে দেওয়ার পরিবর্তে ঘরে বসে অনলাইনে ক্লাস করাবেন।

আলবার্টা প্রদেশের ক্যালগেরির আশরাফুর রহমান বললেন, বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়া নিয়ে আমরা শঙ্কিত। আমি মনে করি, এ ব্যাপারে সরকারকে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও সামনের দিনগুলি কেমন হবে তা চিন্তা করে আমি আমার সন্তানদেরক অনলাইনে পড়াশোনা করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।সবটুকু পড়তে ক্লিক করুন

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply