৪ মে ২০২৪ / ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ২:১০/ শনিবার
মে ৪, ২০২৪ ২:১০ পূর্বাহ্ণ

সিরাজদিখান জৈনসারে সেতু আছে সড়ক নেই

     

মোঃ মাহমুদুল হাসান
মুন্সীগঞ্জ সিরাজদিখান জৈনসার ইউনিয়নে কাঠালতলী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে জৈনসার কাঠালতলী খাল। এই খাল পারাপারের জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের সুবিধার্থে সেতু নির্মাণ করা হলেও নেই সংযোগ সড়ক। তাই সেতু থাকলেও দূর্ভোগ আছে চরম। সংযোগ সড়কের অভাবে দুই গ্রামের বাসিন্দা ও স্কুল কলেজ মাদরাসাগামী শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পানিতে ভিজে খাল পার হচ্ছে।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, সেতুটি নির্মাণের পর তারা কিছুটা আনন্দিত হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে এই সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়কে মাটির কাজ না করায় চলাচল করতে অসুবিধা হওয়ায় সেতুটি তাদের কপালে দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের দাবি জনস্বার্থে সেতুটির দুই পার্শ্বের সংযোগ সড়কের মাটির কাজ জরুরী ভিত্তিতে করা হোক। জানা গেছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অর্থায়নে এবং উপজেলা ত্রাণ শাখার বাস্তবায়নে ১৩ নং জৈনসার ইউনিয়নের কাঠালতলী মুজাহিদ পাড়া গ্রামে মোতালেব ফকিরের বাড়ির নিকট কাঠালতলী খালের’ উপর ৩৩ লাখ ১৬ হাজার ৭৯৪ টাকা ব্যায়ে ৩৮ ফুট দৈর্ঘের আর সি সি সেতু,পাকা কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। প্রায় ছয়মাস পার হলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সংযোগ সড়কের মাটির কাজ রহস্যজনক কারণে শেষ না করায় সেতুটি চার পাশে পানি বেষ্টিত হয়ে পড়ে আছে। বন্যার আনাগোনায় খালের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মুজাহিদপাড়া কাঠালতলীসহ পাশ্ববর্তী গ্রামের লোকজনেরা ঝুঁকি নিয়ে পানিতে ভিজে পারাপার হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা পারাপার হতে গিয়ে পানিতে পড়ে বই-খাতা, জামা-কাপড় নষ্ট করছে।
মুজাহিদ পাড়া গ্রামের বাসিন্দা মোঃ সামসুল আলম,পারভীন বেগম,সাইফুল আলম রাজুসহ বেশ কয়েকজন জানান, সেতু করছে কিন্তু সেতু পার হওয়ার কোনো রাস্তা নাই। কবে মাটি ফেলে রাস্তা করবে কে জানে ? রাস্তা না হলে এই সেতু গ্রামের মানুষের কোনো উপকারে আসবে না। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আইমিন সুলতানা সাংবাদিকদেরকে জানান, বিষয়টি আমার জানা আছে। ব্রিজটির কাজ এখনো শেষ হয়নি। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সিকিউরিটি অর্থ জমা আছে, অচিরের সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ করা হবে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply