৩০ এপ্রিল ২০২৪ / ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ৯:০৩/ মঙ্গলবার
এপ্রিল ৩০, ২০২৪ ৯:০৩ পূর্বাহ্ণ

‘আস্ক ইউরি লোকাল পুলিশ’ সভায়-হামিদ উল্লাহ ভুইয়া আইন-শৃংখলা উন্নয়নে গঠনমূলক পরামর্শ ও জনগণের সহযোগিতা এবং সম্পৃকতা কামনা

     

বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা সংশপ্তক, দ্যা এশিয়া ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় সিএমপির আওতাধীন সদরঘাট থানার সাথে জুম অনলাইন মিটিংয়ের মাধ্যমে ‘আস্ক ইউরি লোকাল পুলিশ’ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠিত সভায় সংশপ্তক এর প্রধান নির্বাহী জনাব লিটন চৌধুরী বলেন, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা সংশপ্তক দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রামে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায়, দ্যা এশিয়া ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর ২০টি ওয়ার্ড এবং ৬টি উপজেলায় পিস প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এই সভায় উদ্দেশ্য হচ্ছে, জনগণের সম্পৃক্ততায় এলাকার কমিউনিটি পুলিশিং এবং থানার সহযোগিতা নিয়ে সকল ধরণের নির্যাতন, সহিংসতা, মাদক, ইভটিজিং সহ বিভিন্ন ধরণের অপরাধমূলক কর্মকান্ড কমানোর লক্ষ্যে আইন শৃংখলাবাহিনীকে সম্পৃক্ত করা। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর ২২,৩০,৩১ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নিলু নাগ, সাবেক কাউন্সিলর রেখা আলম চৌধুরী, বিলস কর্মকর্তা, শারমিন আক্তার, ব্লাষ্ট কর্মকর্তা এডভোকেট জিনাত আরা বেগম, সংস্কৃতি কর্মী জোবায়দুর রশিদ, সাপ্তাহিক অপরাধ অনুসন্ধান চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান আবদুল হান্নান হীরা, আবদুস সালাম মাসুম, সাইফুর রহমান টিপু, ডাঃ সজীব তালুকদার, মিশু পাল, আমানত খান জনি ও মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। সাংবাদিক, এডভোকেট, সিপিএফ নেতৃবৃন্দ, সংশপ্তকের প্রতিনিধি এবং অন্যান্য সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ। দ্যা এশিয়া ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি জয়নাল আবেদীন সভার আলোচনার সারসংক্ষেপ ব্যক্ত করেন। প্রশ্ন গুলো হলো বিভিন্ন ধরণের নারী নির্যাতনসহ অন্যান্য সহিংসতা প্রতিরোধের ক্ষেএে থানা কি ধরণের সহযোগিতাগুলো করছেন,  ব্লাষ্টের কার্যক্রমের সাথে কমিউনিটি পুলিশিংকে সম্পৃক্ত করা যায় কি না? কমিউনিটি পুলিশিংকে আরো কিভাবে বেগবান করা যায়, পুলিশের নাম বলে অপরাধীরা ঘরে ঢুকে যাচ্ছে এই ক্ষেএে পুলিশ থেকে কিভাবে সহযোগিতা পেতে পারে ইত্যাদি। অংশগ্রহণ কারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন সদরঘাট থানার তদন্ত অফিসার আহমদ উল্লাহ ভুইয়া। তিনি আইন-শৃংখলা উন্নয়নের বিষয়ে গঠনমূলক পরামর্শ ও জনগণের সহযোগিতা ও সম্পৃকতা কামনা করেন। তদন্ত অফিসার আহমদ উল্লাহ ভুইয়া সংশপ্তকের এই ধরণের উদ্যোগের জন্য প্রশংসা করেন এবং অন্যান্য সংগঠনকেও অপরাধ নিরসনে পুলিশের সহযোগিতায় এগিয়া আসার আহবান জানিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষণা করেন। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংশপ্তক এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার জয়নাব বেগম চৌধুরী মিতু।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply