২ মে ২০২৪ / ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সন্ধ্যা ৬:৩১/ বৃহস্পতিবার
মে ২, ২০২৪ ৬:৩১ অপরাহ্ণ

২১৭ কোটি টাকার সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমোদন: শান্তি চুক্তির সুফল পাচ্ছে পার্বত্যবাসী

     

শংকর চৌধুরী,খাগড়াছড়ি

১৫ জুলাই বুধবার ছিল পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় পতিষ্ঠার ২২ বছর ফূর্তি। জানা গেছে করোনা পরিস্থিতির কারনে সকাল সাড়ে ১১ টায় কেবল মন্ত্রণালয়েই স্বাস্থ্যবিধি মেনে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি। মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রমা রানী রায় এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায়, মন্ত্রণালয়টির সাবেক সচিব এবং বর্তমান পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নব বিক্রম বিশোর ত্রিপুরা (এনডিসি), খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, রাংগামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা এবং মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দরা উপিস্থিত ছিলেন।

পার্বত্যবাসী পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির সুফল ভোগ করছে উল্ল্যেখ করে, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নব বিক্রম বিশোর ত্রিপুরা (এনডিসি) বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি’র ‘ঘ’ খন্ডের ১৯ ধারায় (উপজাতীয়দের মধ্য হইতে একজন মন্ত্রী নিয়োগ করিয়া পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক একটি মন্ত্রনালয় প্রতিষ্ঠা করা হইবে উল্ল্যেখ করা হয়।) সেই অনুযায়ী ১৫ জুলাই ১৯৯৮ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রনালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০১১ সালে তিনি মন্ত্রনালয়ের সচিব হিসেবে যোগদান করার পর থেকে পরবর্তী ২০১২ সাল থেকে ব্যতিক্রমধর্মী মন্ত্রনালয়টির প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপনের উদ্যোগ নেন। আর সেই থেকে দিনটি উদযাপন আজো অব্যাহত রয়েছে।

নব বিক্রম বিশোর ত্রিপুরা আরো জানান, গত মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় (একনেক) ২১৭ কোটি টাকার পার্বত্য চট্টগ্রামের দুর্গম এলাকায় সৌর বিদ্যুৎ সরবরাহের প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়েছে। যা পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড বাস্তবায়ন করবে। এ প্রকল্পের আওতায় তিন পার্বত্য জেলার দুর্গম ও দূরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী ৪০,০০০ পরিবারকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সৌর বিদ্যুৎ এর হোম সিস্টেম দেওয়া হবে।

এছাড়াও, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের একটি প্রকল্পের মাধ্যমে তিন পার্বত্য জেলায় ৪৯৫০ টি অসচ্ছল প্রান্তিক চাষী পরিবারকে মিশ্র ফলের বাগান সৃজন করে দেয়া হয়েছে। একসময়ের পরিত্যক্ত ও অনাবাদি পাহাড়ের ঢালু জমিতে গড়ে উঠেছে দুই সহ¯্রাধিক মিশ্র ফলের বাগান। এ প্রকল্পের মধ্য দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে আবাদি জমির পরিমাণ বৃদ্ধির পাশাপাশি সৃষ্টি হচ্ছে কর্মসংস্থানের।

 

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply