১৪ মে ২০২৪ / ৩১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / বিকাল ৫:২৪/ মঙ্গলবার
মে ১৪, ২০২৪ ৫:২৪ অপরাহ্ণ

বায়েজিদে পলিথিন কারখানা বিষিয়ে তুলছে পরিবেশ দেখার কেউ কী নেই?

     

চট্টগ্রামের বায়েজিদে পলিথিন কারখানায় প্রতিদিন নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন তৈরী হচ্ছে। বিষিয়ে তুলছে শহরসহ গোটা চট্টগ্রাম। জলাবদ্ধতার অন্যতম কারণ এই পলিথিন হলেও অজানা কারনে তা বন্ধ হচ্ছে না। এই পলিথিন ফ্যাক্টরীগুলো নগরকে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে  নগর মেয়রকে প্রশ্নবিদ্ধ করে প্রতি বর্ষা মৌসুমেই।

খবর নিয়ে জানা গেছে, টেস্টাইলের  অতি নিকটে পেট্টল পাম্পের পিছনে নগরীর বড় পলিথিন ফ্যাক্টরী রয়েছে। ওই ফ্যাক্টরীর মালিক জনৈক আবদুল মান্নান। তার সাথে সংবাদ প্রকাশের আগে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি ওই ফ্যাক্টরীর মালিক স্বীকার করে তার অফিসে যোগোযোগ করতে বলেন। পরক্ষনে খবরের সত্যতা জানার জন্য ফোন করলে তিনি আর রিসিভ করেননি। চট্টগ্রামের অধিকাংশ জায়গায় তার পলিথিন সরবরাহ করা হয়। বায়েজিদ থানার ওসির অজান্তে এই কারখানা চললেও কিছু দূর্নীতিবাজ প্রশাসনের সাথে গোপন আতাত থাকায় কারখানাটি বন্ধ হচ্ছে না বলে জানা গেছে।হাটহাজারীর নন্দীর হাটেও তার আরো একটি পলিথিন  ফ্যাকটরী রয়েছে বলে জানা গেছে।

এই সংবাদ সম্প্রচার হবার পর সচেতনমহল ও প্রশাসনের নজরে  পড়ার পর মালিক  আবদুল মান্নান অনলাইন দৈনিক বাংলাপোস্টবিডিডটকম ও সাপ্তাহিক পূর্ববাংলা পত্রিকার সাংবাদিকের মোবাইল ফোনে অকথ্য ভাষায় কথা বলেন।। হুমকি দিয়ে বলেন এসব লেখালেখিতে কিছুই হবে না। বরং তার অফিসে গিয়ে তার সাথে দেখা করতে যেতে বলেন এবং ফোনে শাসিয়েও দেয়। সাংবাদিকের রিসিভ হওয়া নাম্বারটির কথোপকথন শুনলে স্পষ্ঠ বুঝা যাবে  তিনি সাংবাদিকের সাথে কি কথা বললেন।এখন প্রশ্ন হচ্ছে সাংবাদিকেরা কী সংবাদ সম্প্রচার করতে পারবে না? পরিবেশ বিপর্যয়ে দায়ী অন্যায়কারীদের এত দাপট আসল কীভাবে?

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply