৬ মে ২০২৪ / ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সন্ধ্যা ৬:২৭/ সোমবার
মে ৬, ২০২৪ ৬:২৭ অপরাহ্ণ

মুজিব নগর সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে সাংগঠনিক ভূমিকা রেখেছিল

     

চট্টগ্রাম সাহিত্য পাঠচক্রের উদ্যোগে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস স্মরণে এক আলোচনা সভা গত ১৬ এপ্রিল রবিবার সন্ধ্যা ৭টায় কদম মোবারক মসজিদ মার্কেটস্থ ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিল মিলনায়তনে সংগঠনের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ গবেষক অধ্যাপক ড. জিনবোধী ভিক্ষুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ নেতা, সাবেক ছাত্রনেতা সুমন দেবনাথ। চট্টগ্রাম সাহিত্য পাঠচক্রের সাধারণ সম্পাদক আসিফ ইকবালের পরিচালনায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাট্যজন ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সজল চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মুক্তিযোদ্ধা কবি জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, এডিশনাল পিপি এড. সাইফুন্নাহার খালেক, মুক্তিযোদ্ধা এস.এম লেয়াকত হোসেন, শ্রমিক নেতা আব্দুস সবুর খান, সাবেক ছাত্রনেতা চন্দন পালিত, সাংবাদিক স.ম জিয়াউর রহমান, প্রকৌশলী টি.কে সিকদার, সমাজকর্মী ডা. জামাল উদ্দিন, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট বোয়ালখালী উপজেলা সভাপতি সুভাষ চৌধুরী টাংকু, কবি সজল দাশ, দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা সালাউদ্দিন লিটন, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রভাষক সুমন দত্ত, সাইফুল ইসলাম, সুমন চৌধুরী, মোহাম্মদ ইমতিয়াজ, শাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ। সভায় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন বেগবান করার জন্য মুজিব নগর সরকারের ভূমিকা অপরিসিম। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবর্তমানে জাতীয় চারনেতা শহীদ তাজ উদ্দিন, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, এইচ. এম কামরুজ্জামান, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর সুযোগ্য নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিব নগর সরকার গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যে সাংগঠনিক ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেছিল যার ফলশ্রুতিতে আমরা আমাদের কাংখিত স্বাধীনতা লাভ করেছি। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা এবং বাংলাদেশ এর এগিয়ে যাওয়ার ইতিহাসে মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। সভার সভাপতি অধ্যাপক ড. জিনবোধী ভিক্ষু বলেন, এদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার ইতিহাসে মুজিব নগর সরকার এক অনন্য দলিল হিসেবে যুগ যুগ ধরে বাঙালী জাতিকে প্রেরণা যোগাবে। জাতির নেতৃত্বদানের ইতিহাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক কালজয়ী নাম। আর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের পরম বিশ্বস্ত এবং কান্ডারী হিসেবে জাতীয় চারনেতার ভূমিকা অপরিসিম। তিনি বলেন, জঙ্গীবাদ মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে বর্তমান প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে হবে এবং দেশপ্রেমের শিক্ষা নিয়ে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। সভায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা সহ সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া ও মুনাজাত করা হয়।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply