৪ মে ২০২৪ / ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ১২:০০/ শনিবার
মে ৪, ২০২৪ ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাজেম আলী স্কুলের সেমিনারে রাষ্ট্রপতির সচিব ক্রমবর্ধমান কিশোর অপরাধ দমনে সম্মিলিত প্রয়াস জরুরী

     

 

দেশে ক্রমবর্ধমান কিশোর অপরাধ দমনে সর্বমহলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়–য়া বলেছেন, আগামী পনের বছর পর বাংলাদেশ যে উচ্চ পর্যায়ে উঠে আসবে তার নেতৃত্ব দিতে হবে এ প্রজন্মের কিশোরদের। তাই মেধা, মনন, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ হওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। বর্তমান সরকার শিক্ষার ক্ষেত্রে যে বৈপ্লবিক সংস্কার করেছে তাতে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থা আধুনিক ও মানবিক মূল্যবোধে জেগে উঠেছে। তাই সকল প্রকার অপরাধ থেকে মুক্ত থেকে প্রকৃত সুনাগরিক হতে শিক্ষক এবং অভিভাবকদের আদেশ, নিষেধ মান্য করতে হবে। এছাড়া কিশোর অপরাধ দমনে সর্ব মহলকে একযোগে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ দেখে আমি অভিভূত হয়েছি। পরিচালনা কমিটির সভাপতি এই সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করায় এই প্রতিষ্ঠানের সুনামও ছড়িয়ে পড়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় আরো মনোযোগী ও চরিত্র গঠনে উদ্যোগী হতে হবে। সকল প্রকার অপরাধ থেকে নিজেদের দূরে রাখতে হবে।
গতকাল শনিবার সকাল ১১ টায় কাজেম আলী স্কুল এন্ড কলেজে শুধুমাত্র নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত ‘ক্রমবর্ধমান কিশোর অপরাধ এবং আমাদের করণীয় শীর্ষক’ এক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সাহিত্যিক সম্পদ বড়–য়া। স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি, দৈনিক বীর চট্টগ্রাম মঞ্চ সম্পাদক সৈয়দ উমর ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অধ্যক্ষ মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, কিশোর অপরাধের উপর বক্তব্য রাখেন দাতা সদস্য মোহাম্মদ সেকান্দর, অভিভাবক সদস্য মোহাম্মদ আয়ুব আলী চৌধুরী, উপাধ্যক্ষ সানজিদা মোখতার, সহকারী প্রধান শিক্ষক লুৎফুর কবির ভূঁইয়া, অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজ’ ৭৬ ব্যাচের সংগঠক, এস এম আইয়ুব আলী ও কাজী আনোয়ার হোসেন। শিক্ষিকা মুনমুন জাহানের সঞ্চালনায় সভাপতির বক্তব্যে সৈয়দ উমর ফারুক বলেন, ঢাকার সামাজিক অবস্থা আর চট্টগ্রামের সামাজিক পরিবেশ এক নয়। যেসব কিশোর অতি আধুনিক হওয়ার বাসনা নিয়ে এ প্রতিষ্ঠানের শৃংখলা ভঙ্গ করছে আর যে সব শিক্ষার্থী জনৈক বড় ভাইয়ের খপ্পড়ে পড়ে ঠিকমত ক্লাশ করছে না তাদের তালিকা প্রস্তুত হয়েছে, শীঘ্রই তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, অভিভাবকদের বার বার সচেতন করার পরও তাদের সন্তানরা নানাভাবে অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। এটা সমাজ ও জাতির জন্য শুভ লক্ষণ নয়। কাজেম আলী স্কুল এন্ড কলেজ ২০১০ সাল থেকে রাজনীতি ও মোবাইলমুক্ত ক্যাম্পাস হিসেবে শিক্ষার্থীদের কাছে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তারপরও একটি কুচক্রীমহল এ নিয়ে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে। তাই এখনই সময় এসেছে অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীদের সচেতন হওয়ার।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply