৬ মে ২০২৪ / ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ৭:২৭/ সোমবার
মে ৬, ২০২৪ ৭:২৭ পূর্বাহ্ণ

মানহানির মামলা থেকে খালাস পেলেন পাঠক নিউজ সম্পাদকসহ ৪ জন

     

মানহানীর একটি মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন অনলাইন নিউজ পোর্টাল পাঠক ডট নিউজ সম্পাদক ও সংবাদ সংস্থা ইউএনবি’র চট্টগ্রাম প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম শিল্পীসহ ৪ জন। শশুর বাড়ীতে নির্যাতনের শিকার এক গৃহবধুর পক্ষে পাঠক ডট নিউজসহ অন্যান্য সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবরের জেরে সীতাকুণ্ডের নূরুল আলমের দায়েরকৃত মানহানির মামলাটি (সিআর-৪৯৪/২০২০)  সোমবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে খারিজ করে দিয়ে মামলা থেকে ৪ জনকে আব্যাহতি দেন চট্টগ্রাম জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ১ম এর বিচারক বেগম জিহান সানজিদা।

সাংবাদিকদের পক্ষে মামলা পরিচালনাকারী মানবাধিকার নেতা এডভোকেট জিয়া হাবিব আহসান বলেন, মামলাটি মূলত সাংবাদিকদের হয়রানী করার উদ্দেশ্যে দায়ের করা হয়েছিল। যে অভিযোগে মামলা করা হয়েছে সে সোতাবেক আইনের ধারা অনুসরণ করা হয়নি। আমরা বিজ্ঞ আদালতেবে তা বুঝাতে সক্ষম হয়েছি। আদালত আমাদের আবেদন আমলে নিয়ে মামলাটি খালাস করে দেন। তিনি বলেন, সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা বা আইনী ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সরকারে প্রেস কাউন্সিল রয়েছে। মানুষ প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ না করে শুধুমাত্র হয়রানী করার জন্য সিভিল আদালতে মামলা করে। এটি একটি খারাপ নজির। খালাস পাওয়া অন্যরা হলেন- ‘উইমেন ভয়েস বিডি ডট কম এর সম্পাদক সৈয়দা সাজিয়া আরফিন ও সাংবাদিক সৈয়দা ফাতেমাতুজ জোহরা ও নির্যাতিতা গৃহবধূ ফারজানা আক্তার।

মামলার বিবরণে জানা যায়, সীতাকুণ্ড সৈয়দপুর ইউনিয়নের শেখেরহাটের পূর্ব বাঁকখালীর নূরুল আলমের পুত্রবধূ প্রবাসী আনোয়ারের স্ত্রী ফারজানা আক্তার (৩০) এর উপর তার শশুর নূরুল আলম ও দুই দেবর নূরুল আকবর ও মো. দিদারুল আলমর নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে ২০২০ সালের ১৭ ডিসেম্বর পাঠক ডট নিউজে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রবাসী আনোয়ার কর্তৃক তার স্ত্রীর উপর পিতা ও ভাইদের নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস ও পুলিশ প্রশাসন দেয়া অভিযোগের ভিক্তিতে উক্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এ প্রতিবেদনে ক্ষুব্ধ হয়ে সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম শিল্পীসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মানহানির অভিযোগ করেন নির্যাতনের শিকার ফারজানার শশুর মো. নূরুল আলম।পরে আদালত অভিযোগটি তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)কে তদন্তের নির্দেশ দেন। গত ১৭ জুলাই-২০২১ ইং পিবিআইর তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। সাংবাদিকদের পক্ষে আদালতে মামলা পরিচালনা করেন, এডভোকেট এ, এম জিয়া হাবীব আহসান, এডভোকেট এ এই এম জসিম উদ্দিন, এডভোকেট এম হাসান আলী, এডভোকেট মো. বদরুল হাসান, এডভোকেট জিয়া উদ্দিন আরমানসহ অসংখ্য আইনজীবি।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply