৪ মে ২০২৪ / ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সকাল ৮:২৪/ শনিবার
মে ৪, ২০২৪ ৮:২৪ পূর্বাহ্ণ

ড. কামালের নেতৃত্বে গণফোরামের ১০১ সদস্যের নতুন কমিটি

     

ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি ও ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে গণফোরামের ১০১ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে সংবাদ সম্মেলনে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। পরে কমিটির ১০১ সদস্যের নাম পড়ে শোনান নতুন সাধারণ সম্পাদক।

কমিটিতে সভাপতি পরিষদ সদস্য হয়েছেন এ এইচ এম খালেদুজ্জামান, ড. কামাল হোসেন, মফিজুল ইসলাম খান কামাল, এস এম আলতাফ হোসেন, মোকাব্বির খান, আবদুল আজিজ, শান্তিপদ ঘোষ, আ ও ম শফিকউল্লাহ, মেজবাহ উদ্দীন আহমেদ, মোমেন চৌধুরী, মোশতাক আহমেদ, ডা. আব্দুল্লাহ আল-মাহমুদ, সেলিম আকবর, সুরাইয়া বেগম, আবদুর রহমান জাহাঙ্গীর, হারুনুর রশীদ তালুকদার, ইসমাইল হোসেন ও ফরিদা ইয়াছমিন।

কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন শাহ মো. নূরুজ্জামান। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দুজন হলেন মো. মাহফুজুর রহমান ও শফিউর রহমান খান বাচ্চু। সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন অধ্যক্ষ মো. ইয়াছিন। দপ্তর সম্পাদক জহিরুল ইসলাম জহির এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন এম এ ওয়াহাব।

তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক নাজমুল ইসলাম সাগর, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক অধ্যাপক বকুল ইমাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক মোমেনা আহমেদ মুমু, সংস্কৃতি সম্পাদক ড. নীলিমা পারভীন, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শরিফুল ইসলাম সজল, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তৌফিকুল ইসলাম পলাশ, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক মো. নবাব আলী, কৃষিবিষয়ক সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক (নওগাঁ), শ্রমবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন (গাজীপুর), নারীবিষয়ক সম্পাদক সাহিদা ইসলাম শিল্পী (ঢাকা), সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে মো. আলী লালকে।

সংবাদ সম্মেলনে ড. কামাল বলেন, দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা আজ ধ্বংসপ্রাপ্ত ও প্রশ্নবিদ্ধ। অধিকাংশ দলের আপত্তি সত্ত্বেও ইসি ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে, তা এক ভয়ঙ্কর অশনিসংকেত।

তিনি বলেন, দেশ বর্তমানে গভীর রাজনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত। গণতন্ত্র আজ নির্বাসিত, স্বৈরাচারী সরকারের গণবিরোধী কর্মকাণ্ডের কারণে দেশে চরম অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। দেশের অর্থনৈতির আজ চরম দুরবস্থা। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েছে। শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনও অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

ড. কামাল বলেন, রাষ্ট্রে যারা দায়িত্বে আছেন, তারা দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হচ্ছেন। দেশের টাকা দুর্নীতি হয়ে পাচার হচ্ছে। সরকারের একটি অঙ্গ রোগে আক্রান্ত হয়েছে। সবাই মিলে এ রাষ্ট্রকে বাঁচাতে হবে। দেশকে বাঁচানোর সবচেয়ে বড় সুযোগ হচ্ছে একটি সত্যিকারের স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply