২ মে ২০২৪ / ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সন্ধ্যা ৭:৫৯/ বৃহস্পতিবার
মে ২, ২০২৪ ৭:৫৯ অপরাহ্ণ

জয়দেবপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা আদায় করছে টিসি ও নিরাপত্তাকর্মীরা

     

গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি

জয়দেবপুর জংশন রেলস্টেশনে যাত্রীদের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা আদায় করছে টিসি ও নিরাপত্তাকর্মীরা।
৮ মে সকাল ১০টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, জয়দেবপুর রেলস্টেশনে কয়েক ভাগে ভাগ হয়ে সাদা কোট পরা পাঁচ/ছয় জন লোক। তাদের কাছাকাছি আরও জনসাতেক খাকি পোশাকের নিরাপত্তাকর্মী। রেলস্টেশনে কোট পরা লোকগুলো হলো টিকেট কালেক্টর (টিসি) এবং টিটিই। যাদের দায়িত্ব ট্রেনে আসা যাত্রীদের টিকেট কালেক্ট করা। কিন্তু এ টিকেট কালেক্ট করা নিয়েই চলছে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে ঘটছে প্রতারণা ও দুর্নীতি। রেলস্টেশনের দক্ষিণ পাশে টিকেট কালেক্টররা ও নিরাপত্তাকর্মী রাজু, আশরাফুল, মফিজুর সহ নেইম প্লেট বিহীন আরও কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মী মিলে টিকেটবিহীন যাত্রীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আদায় করছে দ্বিগুনের চেয়ে বেশী ভাড়ার টাকা। দু’একজনকে চর থাপ্পর দিয়ে মাটিতে বসিয়ে রাখে। আবার অনেক যাত্রীকে টিসি রুমে নিয়েও আদায় করছে দ্বিগুনের চেয়ে বেশী ভাড়ার টাকা। অসহায় যাত্রীরা বিপাকে পড়ে তা মেনে নিচ্ছেন। রশিদ ছাড়া টাকা আদায় সম্পূর্ণ বেআইনি। কিন্তু রশিদ চাইতেই জেলের ভয় দেখানো হয়। তারপর দু’একজন নিরাপত্তাকর্মী গেট পার করে দেয়। এসময় পরিচয় পেয়ে টিসি ও নিরাপত্তাকর্মীরা এক সাংবাদিককে লাঞ্চিত করে এবং পরিচয়পত্র নিয়ে যায়। পরে তা ফেরত দেয়।
দেখা যায় টিকেট কালেক্টর ও নিরাপত্তাকর্মীর মধ্যে টাকা ভাগাভাগির দৃশ্য। কিন্তু যে টাকা সরকারের কোষাগারে যাওয়ার কথা, তা টিসি নিরাপত্তাকর্মীরা লুটেপুটে খাচ্ছে। টাকা আদায়ের রশিদ ব্যতিরেকে টাকা আদায় করে টিকিট কালেক্টর ও নিরাপত্তাকর্মীর পকেট গরম হচ্ছে। অন্যদিকে ক্ষতি হচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও সরকারের। আবার কিছু যাত্রীকে জরিমানাসহ ভাড়া আদায় করে রশিদও দিচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায়, নিরাপত্তাকর্মীরা বীরদর্পে টিকেট সংগ্রহ করছে, যা তাদের করার কথা নয়। আর এসবই দিনের বেলার চিত্র, রাতের চিত্র তো আরও ভয়াবহ। সরকারি কর্মচারীরা সরকারকে ফাঁকি দিচ্ছে, লুটেপুটে খাচ্ছে সরকারি আয়।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply