৫ মে ২০২৪ / ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ১২:১১/ রবিবার
মে ৫, ২০২৪ ১২:১১ পূর্বাহ্ণ

পতেঙ্গায় টিআই শহীদের যোগদানের পর পাল্টে গেল রাস্তার দৃশ্যপট

     

পতেঙ্গা এলাকায় টিআই শহীদ যোগদানের পর যেন পাল্টে গেছে পতেঙ্গা এলাকার অলিগলি ও মহাসড়ক এর চিত্র এমনটাই যেন মনে করছেন পতেঙ্গার জনগণ। চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা এলাকায় এতদিন দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল অবৈধ যানবাহন, তার মধ্যে  ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, যার কোন ফিটনেস ট্যাক্স টোকেন ডকুমেন্ট বলতে কিছুই নেই, নেই চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্সও। এসব যানবাহনের এ কারণে প্রায়ই নানান ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে এখানে।

টিআই শহীদ আসার পর থেকে দেখা যাচ্ছে না অবৈধ গাড়ি এবং পাতি নেতাদের সিন্ডিকেট । এই কারণে অনেকেই দোকান ও  অলি গলিতে বসে বলাবলি করছে টিআই শহীদ যেন পতেঙ্গার জন্য রাস্তার রাজা।

আমাদের অনুসন্ধানে জানা গেছে, সড়ক-মহাসড়কে এসব যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের ছত্রছায়ায় ও কিছু অসৎ পুলিশকে ম্যানেজ করেই এইসব অবৈধ গাড়ি চালানো হয় ও স্থানীয় এলাকার একটি সিন্ডিকেট পুলিশের সাথে সখ্যতা ও সুসম্পর্ক তৈরি করে।
এর ফলে এই সব অবৈধ গাড়ি চলাচল দিন দিন বেড়েই চলছে।

এইসব কোনো কিছুই যেন তোয়াক্কা করছে না টিআই শহীদ, কথা একটাই আইন সবার জন্য সমান।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ট্রলি ও ইজি পাওয়ার চালক বলেন, মাসিক চুক্তিতে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বিনিময়ে মালিক সমিতির মাধ্যমে পুলিশকে আগে ম্যানেজ করা হতো,
এই কারণে অভিযান চললেও পরিচয় দিলে ছাড়াা পেতো অবৈধ চালকরা, মাঝেমধ্যে পুলিশের উপর মহলের চাপ আসলেও টেলিফোন করে অবৈধ গাড়ি চালকদের আগে থেকে সতর্ক করে দেয়া হতো।

চালকরা আরো বলেন, এসব অবৈধ হালকা যানবাহনের কারণে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয় অন্যান্য যানবাহনগুলোকেও।

এ বিষয়ে কথা হয় কাটগর এলাকার কিছু স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে। স্থানীয় বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন নামের এক যুবক বলেন, এসব অবৈধ যানবাহনের চালকরা প্রশিক্ষিত না হওয়ায় ছোট-বড় দুর্ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে।এসব অবৈধ ছোট যানবাহনগুলো সড়কে ঝুঁকিপূর্ণ। এই যুবকের সাথে সহমত করে এলাকার আরো কিছু লোক বলেন,এইসব ছোট গাড়ি গুলোর থাকে না কোন লুকিং গ্লাস । এ কারণে পেছন থেকে হর্ণ দেওয়া হলেও তারা বুঝতে পারে না।আবার সড়কের যেখানে সেখানে দাঁড়িয়ে যায়, হঠাৎ করে ইউটার্ন নিয়ে বসে। এসব কারণে দুর্ঘটনা বেশি হয় এমনটাই বললেন পতেঙ্গার এলাকাবাসী।

এ বিষয়ে কথা হয় পুলিশ পরিদর্শক টিআই শহীদ সাহেবের সাথে, তিনি বলেন আমি গাড়ি বন্ধ করার কেউ নই।এটা আমার কোন পার্সোনাল বিষয়ও না, সরকারি আইনে যা অবৈধ এটা সবাইকে মানতে হবে, অবৈধ কোন কিছুই চিরস্থায়ী হতে পারে না । তিনি আরো বলেন আমার পরিষ্কারকথা,আমার সামনে অবৈধ কিছুই হতে দেব না।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply