৫ মে ২০২৪ / ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৮:০৫/ রবিবার
মে ৫, ২০২৪ ৮:০৫ অপরাহ্ণ

রাজশাহীতে করোনা দুর্দিনে ঈদ সামগ্রী পৌঁছে দিলো জেলা পুলিশ

     

মাজহারুল ইসলাম চপল, ব্যুরো চীফঃ

দেশে করোনার দুর্দিনে ঈদ সামগ্রী পৌছে দিয়ে প্রশংনীয়ভাবে সেবা নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ পুলিশ। তবে রাজশাহী জেলা পুলিশের এবারের সেবা যেন একটু ব্যতিক্রম। রাজশাহী জেলা পুলিশের সম্মানিত পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন, বিপিএম (বার) এর নির্দেশে ঈদ উপহার শুধু অসহায় গরীব পরিবারই নয়, বাদ যায়নি গরীব সাংবাদিকও। বিগত এক সপ্তাহ ধরে রাজশাহীর প্রতিটি উপজেলা বা থানা এলাকার অসহায় ও দুস্থ মানুষের মাঝে এই ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে এক হাজার অসহায় ও দুস্থ পরিবারের হাতে ঈদসামগ্রী তুলে দিয়েছে রাজশাহী জেলা পুলিশ। শুধু তাই নয় প্রতিটি সাংবাদিক সংগঠনকে দেওয়া হয়েছে ডালা সাজিয়ে ঈদ সামগ্রী উপহার। এই উপহারের ডালায় ছিল,এক কেজি চিনিগুড়া পোলাও চাল, এক কেজি চিনি, এক প্যাকেট গুড়া দুধ, দুই প্যাকেট খিল সেমাই, এক প্যাকেট লাচ্চা সেমাই, কিসমিস, এক লিটার কোক, এক প্যাকেট লুডুলস।

এই ঈদ উপহারের ডালাটি যেন সাংবাদিক পুলিশের সহযোগিতার হাত আরও অটুট বন্ধনে নিশ্চিত করেছেন বর্তমান পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন, বিপিএম(বার)। এ বিষয়ে জেলা পুলিশের মুখ্যপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতেখায়ের আলম তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, করোনা মহামারির কারণে সংকটময় সময় পার করছি আমরা। সামনে পবিত্র ঈদুল আযাহ্। তাই সংকটময় পরিস্থিতিতে অসহায় মানুষের দরজায় ঈদ উপহার নিয়ে হাজির হয়েছে জেলা পুলিশ। রাজশাহী জেলার আটটি থানার বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকায় ঘুরে ঘুরে পুলিশ সদস্যরা হাজারো অসহায় ও দুস্থ পরিবারের হাতে এই ঈদসামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, প্রত্যেককে পোলাও চাল, সেমাই, চিনি, প্যাকেটজাত গুঁড়া দুধ ও সয়াবিন তেল উপহার হিসেবে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক থানার কর্মকর্তারা ঈদ উপহার নিয়ে প্রান্তিক এসব মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়েছিলেন। রাজশাহী জেলা পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি মানবিক কার্যক্রমে সর্বদা সাধারণ জনগণের পাশে রয়েছে বলেও জানান। সাংবাদিক সংগঠনকে ঈদ সামগ্রী ডালা দেওয়ার বিষয়ে বললে তিনি বলেন, সাংবাদিকরা পুলিশের সব সময়ের বন্ধু। সাংবাদিক সংগঠনকে যে ডালা দেওয়া হয়েছে তা শুধুমাত্র আমাদের পুলিশ সুপার মহোদয়ের ভালবাসা মাত্র। এই উপহারটাকে অন্যভাবে নেওয়া যাবেনা। সাংবাদিকরা যেমন পুলিশকে সহযোগিতা করেন, আমাদের পুলিশ সুপার মহদোয়ও সাংবাদিক বান্ধব। স্যার সাংবাদিকদের প্রতিটি বিষয় খুব গুরুত্ব দিয়ে দেখেন, আগামীতেও দেখবেন এবং সহযোগিতা করবেন।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply