৩ মে ২০২৪ / ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ১০:৩৯/ শুক্রবার
মে ৩, ২০২৪ ১০:৩৯ অপরাহ্ণ

বিদ্যুৎ বিল ভুল মিটারে গেলে ফেরত পাবার নিয়ম জানে না সাধারণ গ্রাহকেরা, এমন কি কর্মকর্তারাও !

     

অনলাইনে প্রিপেইড ও পোস্টপেইড বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা নানান ভোগান্তিতে হিমসিম খাচ্ছে। বিদ্যুৎ বিল ভুল মিটারে গেলে ফেরত পাবার নিয়ম জানে না সাধারণ গ্রাহকেরা, এমন কি বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারাও ! অফিসে গিয়ে সাধারণ গ্রাহকেরা এই বিষয়ে দিন দিন হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। বিকাশ, রকেট ও নগদে ভুল নাম্বারে টাকা সেন্ট করলে ওই টাকা উদ্ধারে কয়েক প্রক্রিয়ায় সহায়তা দেয় ওইসব কোম্পানী।  কিন্তু ভুল মিটারে গ্রামীনফোনে বিল প্রদান হওয়ায় নিজের মিটারে ফেরত আনার কোন কৌশল বলতে পারেনি চট্টগ্রামের বাকলিয়া বিদ্যুৎ অফিস। ফলে ওই গ্রাহক ডিজিটাল পদ্ধতি নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেন।এইরকম অহরহ ঘটনা ঘটলেও কেউই সুরাহা পাচ্ছেন না।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের বাকলিয়া থানার বাসিন্দা একটি ডিজিটাল সেন্টারে বিকাশে বিদ্যুৎ বিল দেয় । ওই  বিদ্যুৎ বিল ভুলবশত মিটার নং  ০১০১ ১০২৯ ৫২১১ এর  পরিবর্তে ০১০১ ১০২২ ৫২১১  নাম্বারে জমা হয়। গ্রাহক চেনেন না মিটার নং  ০১০১ ১০২২ ৫২১১ এর মালিক কে। চেনাও স্বাভাবিক নয়। ৪ জুলাই রাত ৯টা ৫মিনিটে ২০২১ এই বিল প্রদান করা হয় ও টাকার পরিমান ৫০০ ।  এটার ইনভয়েচ নাম্বার হলো ২০৪৫৪১১১৩০৭৮০০৫৬ ও ট্রান্সজেকশান আইডি হলো বিপি ২১০৭০৪.২১০৫.এ০৩৩৩০। নাম্বার গুলো ইংরেজীতে লেখা। এই বিলটি ৫০০টাকা হলেও অনেক মিল, ফ্যাক্টরীর বিল মোটা অংকের হয়। তখনই বাঁধে চরম বিপত্তি।

খোঁঁজ নিয়ে জানা গেছে, এইরকম অহরহ গ্রাহকেরা ভুল করে। এই রকম ভুল দুইভাবে হয় ১. গ্রাহক ভুলবশত ভুল নাম্বার দেয় অথবা ২. ডিজিটাল সেন্টারের লোকও ভুল করে ভুল মিটার নাম্বারে বিল পাঠিয়ে দেয়। বিল প্রদানের বিশ অংক মিটারে ঢুকানোর পর ভুল ধরা পড়ে অথবা এর আগেও। উপরে আলোচিত বিলটি বিশ সংখ্যা ঢুকানোর আগেই ধরা পড়ে। ফলে যার মিটারে এই টাকা গেছে তিনিও বিষয়টি সহসা জানার কথা নয়। এই রকম ঘটনা নিত্যদিন ঘটলেও বিদ্যুৎ অফিস কেমন সমাধান দেয় তা এই প্রতিবেদক আজ বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেও খুঁজ পাননি কোন উপায়। এ বিষয়ে ঢাকা হেড অফিসে আজ ৫ জুলাই ১টা ৫২ মিনিটে ০১৭১৪১৪৯৫০২ ও ০১৭১৪১৪৯৫০৩ নাম্বারে অভিযোগ কেন্দ্রে যোগাযোগ করলে তারা জানান এই সংক্রান্ত অফিস বন্ধ থাকায় বিস্তারিত জানাতে পারছি না। কখন জানাবেন তাও নিশ্চিত করেনি ওই কর্তা।

www.bpdb.gov.bd এই ওয়েভের অভিযোগ বক্সেও নাম, মোবাইল ও মেইল নাম্বার  দিয়ে তথ্যসহ অভিযোগ করা হয় । সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো অভিযোগ তারা পেয়েছেন বিষয়টি অটো মেসেজে জানানো হয়। এ রিপোর্ট লেখাকালীন সময়ে ওই গ্রাহক কোন সুরাহা পাননি।

গোটা দেশে এভাবে বহু গ্রাহক হয়রাণীর শিকার হচ্ছেন। মানুষের ভুল হবে এবং ভুল রোধও সম্ভব নয়। কিন্তু ভুল সংশোধন ও এসবের সহজ সমাধান থাকা চাই। চাই গ্রাহকের ভ্রান্তি ও হয়রাণী লাঘব। একজনের টাকা অন্যজনের ব্যবহার বন্ধ করা হোক। এটার যৌক্তিক ও সহজ সমাধান সহসা বের করে ব্যাপক প্রচার করে ডিজিটাল পদ্ধতির অপপ্রচার রোধ করা খুবই জরুরী।

 

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply