৩ মে ২০২৪ / ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / দুপুর ২:৩০/ শুক্রবার
মে ৩, ২০২৪ ২:৩০ অপরাহ্ণ

ডাক্তারকে জরিমানা ও জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়ে ইউএনও নিজেই শাস্তি পেলেন,হলেন প্রত্যাহার

     

সাাজ্জাদ হোসেন

চেম্বারে রোগী দেখতে যাওয়ার পথে ভ্রাম্যমাণ আদালতে এক চিকিৎসককে জরিমানা করার পর জেলে দেওয়ার হুমকি দিয়ে প্রত্যাহার হয়েছেন সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম। সাতকানিয়া থেকে প্রত্যাহার করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে তার চাকরি ন্যস্ত করা হয়েছে।

৪ জুলাই ২০২১ রোববার বিকেলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ আদেশ এসেছে বলে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান।

তিনি বলেন, ‘ ইউএনও নজরুল ইসলামকে প্রত্যাহার করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। তার স্থলে আপাতত দায়িত্ব পালন করবেন এসি ল্যান্ড আল বশিরুল ইসলাম। এর আগে, গত শুক্রবার বিকেলে রোগী দেখতে যাওয়ার সময় সাতকানিয়া পৌরসভা এলাকায় ডা. ফরহাদ কবির নামে ওই চিকিৎসককে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে সংক্রমণ প্রতিরোধ আইনে ১ হাজার টাকা জরিমানা করেন ইউএনও নজরুল ইসলাম। শুধু জরিমানা করেই ক্ষান্ত হননি। চিকিৎসকদের চেম্বারে আসা-যাওয়ায় কোন বিধি-নিষেধ না থাকার কথা ওই চিকিৎসক জানালে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে চিকিৎসককে জেলে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে তার সেই হুঙ্কারও দেন।

বিষয়টি শনিবার রাতে ‘ডাক্তারকে জরিমানা করেই ক্ষান্ত হননি ইউএনও, দিয়েছেন জেলের হুমকি! ‎’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়। শনিবার এ ঘটনা জানাজানি হলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান চিকিৎসক নেতারা। ইউএনওর শাস্তির দাবিতে দ্বারস্থও হয়েছেন জেলা সিভিল সার্জনের কাছে। এ বিষয়ে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ স্বাচিপ’র কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. আ ম ম মিনহাজুর রহমান বলেন, লকডাউনে ডাক্তারদের চলাচলে সরকারিভাবে কোন ধরনের বাঁধা নাই। এরপরও একজন ডাক্তার রোগী দেখার জন্য চেম্বারে যাওয়ার সময় ইউএনও’র এমন আচরণ অত্যন্ত দুঃখজনক। ক্ষমতার অপব্যবহার করা ইউএনও’র বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করায় যথাযথ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply