৩ মে ২০২৪ / ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / রাত ৯:১৭/ শুক্রবার
মে ৩, ২০২৪ ৯:১৭ অপরাহ্ণ

করোনার ছোবলে স্থবির রাজনীতি

     

      শাহীন আহমেদ   
 করুনার ছোবলে বছরজুড়ে স্থবির প্রায় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। নিরুত্তাপ রাজনীতি এখনো সচল হয়নি। নেই সভা-সমাবেশ বা রাজনীতি কোলাহল। করোনাকালে স্থানীয় সরকারসহ কয়েকটি নির্বাচনে কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও পুরো বছর জুড়ে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পায়নি রাজনীতি। সীমাবদ্ধ ছিল ভার্চুয়াল মাধ্যম কিংবা গণমাধ্যমে পাঠানো বক্তৃতা বিবৃতিতেই।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ জোট-মহাজোটের তেমন কোনো কার্যক্রম ও ছিল না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনার মতো জাতীয় দুর্যোগ ঘিরে, রাজনৈতিক ঐক্য হওয়ার একটি সুযোগ ছিল। কিন্তু করো না থেকেও রাজনীতিবিদরা শিক্ষা নিতে পারেননি। সমাজের প্রতিটি স্তরেই বেড়েছে বৈষম্য, দুর্নীতি, নির্যাতন, ধর্ষণসহ নানা অনিয়ম। চলতি বছরের ৮ মার্চ প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত, চিহ্নিত হওয়ার পর ২৬ শেষ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটিতে যায় দেশ। মাঝে সংক্রমণের হার কিছুটা কম থাকলেও এখন মৃত্যু, ও শনাক্তের হার ঊর্ধ্বমুখী। এ কারণে এখনো অনেকটাই রাজনীতিক শূন্য দেশ। করোনা ভাইরাস এর শুরুর দিকে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ সব রাজনীতি দল তাদের কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করে। সাংগঠনিক কার্যক্রম, রাজপথে সভা-সমাবেশ বন্ধ হয়ে যায়। বিকল্প হিসাবে শুরু হয় ভার্চুয়াল রাজনীতি।
প্রথমদিকে রাজনৈতিক দলগুলো প্রকাশ্যে কিছু ত্রাণ কার্যক্রম চালালেও, পরে ভার্চুয়াল রাজনীতিতেই কর্মকাণ্ড সীমিত হয়ে যায়।দলগুলো এখনো ভার্চুয়াল রাজনীতিতে অব্যাহত রেখেছে। করোনাকালে পুরোপুরি স্থবির রাজনীতিসহ সবকিছুই, তবে বৈশ্বিক দুর্যোগের মধ্যে রাজনীতিবিদদের একটি দায়িত্ব, ও কর্তব্য বলে মনে করেন কিছু সাধারণ জনগণ ও আমজনতা, তারা সরকারের থাকুক আর বাইরে থাকো, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এ দুর্যোগ, কিভাবে সম্মিলিতভাবে কাটিয়ে ওঠা যায় তাই তাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত, বলে মনে করেন সাধারণ জনগণ। কিন্তু করোনাকালে রাজনীতিবিদদের মধ্যে ঐক্য লক্ষ্য করা যায়নি। এমনটাই মনে করেন সাধারণ জনগণ, সরকারি দলের দিক থেকে বিরোধী নেতাদের, সহযোগিতার আহবান জানানো হয়নি। এবং বিরোধী দলের নেতারাও জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য, সরকারকে সহযোগিতা প্রয়োজন মনে করেননি। ফলে উভয় পক্ষে রাজনীতিক দিনতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। সাধারণ জনগণ আরো বলেন,জাতীয় দুর্যোগ রাজনীতিবিদদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার একটি সুযোগ ছিল, কিন্তু হতে পারেননি। জনগণ যেটুকু সহযোগিতা পেয়েছে, কমবেশি সরকারি কর্মকর্তাদের থেকেই পেয়েছে,আর রাজনীতিবিদদের কাছ থেকে যা পেয়েছি তা অতি সামান্য। সাধারণ জনগণ বলেন আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের ১০-১৫ বছরের অতীত, কর্মকাণ্ড থেকে যা বুঝতে পারে তা হলো, ভবিষ্যতেও তারা দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় স্বার্থে, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন, সে ভরসা খুবই কম বলে মনে করেন সাধারণ জনগণ ।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ। অবৈধ ব্যাটারী রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার গভীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরী রিক্সা মালিক চালক ঐক্য পরিষদের এক সভা আজ সন্ধ্যা ৭ টায় লালখান বাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনের আহŸায়ক আব্দুল কাদের মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আমজাদ হোসেন হাজারী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা বাবু টিটু মহাজন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা আব্দুল জাহেদ জসিম, রিকশা মালিক পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ খুরশিদ আলম। সভায় বক্তারা বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ না করে প্যাডেল রিকশা বন্ধ করার যে পাঁয়তারা চালাচ্ছে তা আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে রিকশা উচ্ছেদের এক গভীর ষড়যন্ত্র। তাই আগামী দিনে চট্টগ্রাম মহানগরীর রিকশা মালিকদের এক প্রতিনিধি সভার ডাক দিয়ে পরবর্তী আন্দোলনের কর্মসূচি গ্রহণ করে এ ধরণের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, প্রশাসন উচ্চ আদালতের রায়কে অমান্য করে চট্টগ্রাম মহানগরীতে অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা চলাচলে পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করছে। আগামীতে এধরণের কর্মকাÐ রুখে দিতে আমরা আবারও উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হব। তাই সময় থাকতে এ ধরণের অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের নিকট উদাত্ত আহŸান জানাচ্ছি। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-মহানগরী রিকশা মালিক পরিষদের সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক তসলিম কোম্পানী, মোঃ করিম কোম্পানী, মোখলেচুর রহমান, সিটি রিকশা মালিক পরিষদের সদস্য মোঃ সোহাগ, মোঃ মহিবুল্লাহ, লিটন দাশ, মুহাম্মদ সোলায়মান প্রমুখ।

Leave a Reply