জাতির পিতার ১০১তম জন্মদিন পালন অনুষ্ঠানে এম. নুরুল হুদা চৌধুরী বিশ্বের পীড়িত ও নিষ্পেষিত জনগণের মুক্তির উচ্চকণ্ঠ ছিলেন বঙ্গবন্ধু
বিংশ শতাব্দীতে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিল পৃথিবীর ইতিহাসের অন্যতম রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে এবং এ দেশটি সিক্ত হয়েছিল লাখো নিষ্পাপ মানুষের রক্তে যাঁরা তাঁদের মাতৃভূমির জন্য ত্যাগের সর্বোচ্চটুকু দিয়েছিলেন। ১৯৭১ সালে নিরীহ পূর্ব পাকিস্তানিদের রক্ত পশ্চিম পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনী, রাজনীতিবিদ, আমলা এবং সেবায় সহযোগীদের সবচেয়ে অন্ধকার যুগে নিপতিত করে। সেই বিভীষিকাময় অধ্যায় থেকে উত্তরণে বাঙালির ঐক্য এবং স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় মূল নেতা ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
এম. নুরুল হুদা চৌধুরী সমর্থক গোষ্ঠী’র আয়োজনে ১৭ মার্চ সকাল ১১টায় আনোয়ারা উপজেলার পরৈকোড়া ইউনিয়নের তিশরী গ্রামে বঙ্গবন্ধু’র ১০১ তম জন্মদিন পালন করা হয়। কেক কেটে জন্মদিন পালন ‘‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’’ শীর্ষক আলোচনায় বক্তারা উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন। সাবেক আনোয়ারা উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা মোঃ নাজিম উদ্দীনের সভাপতিত্বে এবং আনোয়ারা উপজেলা বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক খোরশেদ আলম এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আনোয়ারা উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা, আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এম. নুরুল হুদা চৌধুরী। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর কর্মের মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে ঋণী করে গেছেন। তিনি বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের প্রতিবাদী কণ্ঠ, মুক্তির দূত। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কৈখাইন ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কে.এইচ.এম. তারেক, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ ইব্রাহীম, গোফরান রানা, আনোয়ারা উপজেলা যুবলীগ নেতা আনিসুর রহমান কনি, সুমন চৌধুরী, সাংবাদিক সাজু দাশ, শাহ্ আলম, মোজাহেরুল ইসলাম, রতন দাশ, রিজু দাশ, কাজল দাশ, তিলক মজুমদার কুসা, বাদল দাশ, সোনা বাবু, পরিমল দাশ, সিজু দাশ, শাপলা দাশ, মোঃ মফিজ সওদাগর প্রমুখ।