২৫ এপ্রিল ২০২৪ / ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ভোর ৫:৪৬/ বৃহস্পতিবার
এপ্রিল ২৫, ২০২৪ ৫:৪৬ পূর্বাহ্ণ

কমলগঞ্জের আজকের সব খবর

     

 কমলগঞ্জে গাঁজা বিক্রি ও সেবনের দায়ে ৭ জন আটক; বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান

এম এ ওয়াহিদ রুলু
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে গাঁজা বিক্রি ও সেবনের দায়ে সাত জনকে আটক করে ভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। গত বুধবার রাত ৯টায় উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়নের বৃন্দাবনপুর পালিতকোণা গ্রাম থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে বাড়ির মালিককে ৩ মাসের বিনাশ্রম ও ২০০ টাকা জরিমানা এবং অপর ৬ জনকে ১ মাসের বিনাশ্রম ও ১০০ টাকা জরিমানা প্রদান করেছে ভ্রাম্যমান
আদালত।
জানা যায়, মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসানের নির্দেশে গত বুধবার রাত পৌনে ১০টায় পতনঊষার ইউনিয়নের বৃন্দাবনপুর পালিতকোণা গ্রামে অবনী শব্দকরের বাড়িতে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশেকুল হকের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে গাঁজা বিক্রি ও সেবনের দায়ে বাড়ির মালিকসহ সাতজনকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন বাড়ির মালিক অবনী শব্দকর (৫৮), দফাদার আব্দুল মতিন (৩৮), বিরাশ শব্দকর (৩৭), আনছার মিয়া (৩৬), বিরই শব্দকর (৩৫), কুতুব আলী (৩৮) ও কীরেন্দ্র শব্দকর (৩৫)। ঘটনাস্থলেই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ এর ৩৬ (৫) নং ধারায় গাঁজা বিক্রি ও সেবনের দায়ে বাড়ির মালিক অবনী শব্দকরকে ৩ মাসের বিনাশ্রম ও ২০০ টাকা জরিমানা এবং অপর ৬ জনকে ১ মাসের বিনাশ্রম ও ১০০ টাকা জরিমানা প্রদান করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। এ সময় জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাবিব তৌহিদ ইমাম,পরিদর্শক মোহাম্মদ এমদাদুল্লাহ, সহকারি উপ পরিদর্শক উত্তম পাল, মো: আব্দুর রশীদউপস্থিত ছিলেন।
কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশেকুল হকর ভ্রাম্যমানআদালত পরিচালনা করে গাঁজা বিক্রি ও সেবনের দায়ে বাড়ির মালিকসহ সাতজনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদানের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
                                                                                কমলগঞ্জে ১৩ একর জমিতে সালাম ভান্ডারীর টমেটো চাষ

বেকারত্ব নিয়ে জীবনে হতাশ না হয়ে কৃষিকাজ করেও যে নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করা যায় তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আব্দুস সালাম ভান্ডারী। চা দোকানদার আব্দুস সালাম প্রতি বছর বাড়াচ্ছেন টমেটো চাষের পরিধি। চলতি বছর তিনি ১৩ একর জমিতে টমেটো চাষের উদ্যোগ নিয়েছেন। মৌলভীবাজার জেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় ব্যক্তিগত এই উদ্যোগে প্রয়োজন সরকারী পৃষ্টপোষকতা। কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের আধকানী গ্রামের মন্তাজ আলী মন্ডলের ছেলে আব্দুস সালাম। এলাকায় তিনি সালাম ভান্ডারী হিসেবেই পরিচিত। চায়ের দোকান দিয়েই তার জীবিকা নির্বাহ হতো। পাঁচ বছর আগে শুরু করেন টমেটো চাষ। প্রথম বছর ১ বিঘা জমিতে টমেটো চাষ করলে তার মোটামুটি আয় হয়। পরের বছর আড়াই বিঘা, এর পরের বছর ৫ বিঘা। এভাবে বাড়তে থাকে তার টমেটো চাষের পরিধি। সহায় সম্ভবহীন আব্দুস সালাম চলতি বছর আদমপুর ইউনিয়ন এলাকা দিয়ে প্রবাহিত লাউয়াছড়ার তীরবর্তী নয়াপত্তন গ্রামে ১৩ একর জমিতে টমেটোর চাষ করছেন। জমির মালিকের নিকট থেকে এক বছরের জন্য লিজ নিয়ে গড়ে তুলেছেন সালাম ভান্ডারী এগ্রো ফার্ম। তিনি নিজেই চারা উৎপাদন করে এখন সেই চারা রোপন করছেন। এখন পর্যন্ত ১০ একর জমিতে বারী-৮ নামক টমেটোর ৭২ হাজারের উপরে চারা রোপন করেছেন। অবশিষ্ট ৩ একর জমিতে রাজা নামক টমেটোর চারা রোপনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সালাম ভান্ডারী বলেন, এনজিও আশা, ব্র্যাক এর স্থানীয় ব্রাঞ্চ থেকে ঋন নিয়ে এবং এলাকা
থেকে ব্যক্তি পর্যায় ধানের উর নিয়ে কয়েক লাখ টাকা ব্যয়ে শুরু করেছেন বিশাল আকারে টমেটোর চাষাবাদ। প্রায় ৬০ জন শ্রমিক গত এক মাস থেকে তার টমেটোর ফার্মে কাজ করছেন। ফার্মে নিয়োজিত পাত্রখলা চা বাগানের ২৬ জন শ্রমিকের যাওয়া আসার সুবিধার জন্য ২৬টি বাইসাইকেল ক্রয় করে দিয়েছেন। সেই সাইকেলের মূল্য বর্তমানে শ্রমিকদের দৈনিক মজুরী থেকে অল্প অল্প করে কাটা হচ্ছে। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, নয়াপত্তন গ্রামের প্রধান রাস্তা থেকে ক্ষেতের মাঠ পর্যন্ত সংযোগ রাস্তা কর্দমাক্ত হওয়ায় সালাম ভান্ডারী নিজ অর্থ ব্যয়ে রাস্তায় বালু ভর্তি বস্তা ফেলেছেন। লাউয়াছড়ার উপর নির্মাণ করেছেন সাঁকো। লাউয়াছড়ার নয়াপত্তন অংশে নির্মিত স্লুুইস গেইট এর পার্টসগুলো অকেজো থাকায় নিজের অর্থ ব্যয়ে সেগুলো মেরামত করিয়েছেন। টমেটো চাষে শুধু নিজে সাবলম্বী হবার স্বপ্ন দেখছেন না সালাম ভান্ডারী। তার ফার্মে প্রায় ৬০ জন শ্রমিকের কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি করেছেন। শুরু থেকেই তাকে বিভিন্ন ভাবে পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করছে এসিআই গ্রুপ কেয়ার। এই গ্রুপের কমলগঞ্জ অফিসার দেলোয়ার হোসেন সার্বক্ষনিক খোঁজ খবর রাখছেন। প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে আব্দুস সালাম ভান্ডারী বলেন, অতীতে সফলতা পাওয়ায় তার মনে আশা জাগে। সেই থেকে শুরু। আর এখন তার প্রধান পেশা টমেটো চাষ। আগের সফলতা তাকে ব্যাপক ভাবে টমেটো চাষে উদ্বুদ্ধ করেছে। এখন পর্যন্ত তার প্রায় সাড়ে ১৪ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। আদমপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাব্বির আহমেদ ভুইয়া বলেন, সালাম ভান্ডারী সম্পূর্ন নিজস্ব উদ্যোগে এত দুর এগিয়েছেন। তার এই কর্মযজ্ঞ অব্যাহত রাখতে প্রয়োজন সরকারী পৃষ্টপোষকতা। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আশরাফুল হক বলেন, তিনি গত ১৯ জুলাই সালাম ভান্ডারী এগ্রো ফার্ম পরিদর্শন করেছেন। এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসনীয়। তার জানা মতে এত জায়গা নিয়ে কমলগঞ্জে আর কেউ টমেটো চাষাবাদ করেননি। কৃষি বিভাগ সালাম ভান্ডারীকে সার্বিক পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। তিনি কৃষি ঋন নিতে চাইলে কমলগঞ্জ কৃষি অফিস তাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।

                                                কমলগঞ্জ পৌর মেয়রের আশু রোগমুক্তি কামনায় কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবের দোয়া মাহফিল

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী নিবাহী সদস্য ও সাবেক আহবায়ক, কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো: জুয়েল আহমেদ এর আশু রোগমুক্তি কামনায়  আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবের উদ্যোগে এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এদিন বেলা আড়াইটায় প্রেসক্লাব কার্যালয়ে উপজেলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা এনাম উদ্দিনের পরিচালনায় দোয়া মাহফিলে সাংবাদিক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, কমলগঞ্জ পৌর মেয়র মো: জুয়েল আহমেদ প্রায় এক সপ্তাহ ধরে সর্দি, কাশি ও ঠান্ডাজনিত রোগে ভুগছেন। পরে কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি বিশ্বজিত রায়, সহ সভাপতি প্রনীত রঞ্জন দেবনাথ, শাব্বির এলাহী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক সভাপতি এম, এ, ওয়াহিদ রুলু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহীন আহমেদ, অলক দেব, এম, এ, মোক্তাদির, অঞ্জন প্রসাদ রায় চৌধুরী, শাহ আলম চৌধুরী, মিজানুর রহমান, মোনায়েম খান, সাইফুল ইসলামসহ প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ পৌর মেয়রের শারিরীক অবস্থার খোঁজ খবর নিতে তাঁর বাসায় যান ও কিছু ফলমুল উপহার দেন। এসময় মৌলভীবাজার জেলা পরিষদ সদস্য ও আব্দুল গফুর চৌধুরী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মো. হেলাল উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

                                                                            কমলগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের ২ খুঁটি ঝুঁকিপূর্ণ

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার ১নং রহিমপুর ইউনিয়নের শ্রীনাথপুর এলাকায় পল্লী বিদ্যুৎ এর ২টি কাঠের খুঁটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। যে কোন মুর্হুতে খুঁটি দুইটি ভেঙ্গে পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনার ঘটার আশংকা রয়েছে। গ্রামবাসীরা রয়েছেন আতংকে। দ্রুত খুঁটি দুইটি পরিবর্তনের দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।সরেজমিনে দেখা যায়, রহিমপুর ইউনিয়নের শ্রীনাথপুর এলাকার জাহির মিয়ার বাড়ির উত্তর
দিকের জমিতে স্থাপিত পল্লীবিদ্যুত সমিতির একটি কাঠের খুঁটির পুরাতন হয়ে গুড়া একেবারে পচে গিয়ে চতুর্দিকের তারের টানার কারণে ঝুঁকিপুর্ণ অবস্থায় আটকে আছে। খুঁটটি যে কোন মুর্হুতে উপড়ে পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা আশংকা করছেন গ্রামবাসী। একইভাবে শ্রীনাথপুর গ্রামের মৌলানা জালাল উদ্দিন এবং রফিক মিয়ার বাড়ির পাশে আরেকটি খুঁটি মারাত্বক ঝুকিপুর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেটিও পচে গেছে। স্থানীয়রা বলেন, দ্রুত এ দুটি খুঁটি না সরালে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশংকা রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুস সালাম জানান, ঝুঁকিপূর্ণ পল্লীবিদ্যুত এর ২টি খুঁটি দ্রুত পরিবর্তন করা না হলে বড়ধরনের ক্ষতির আশংকা রয়েছে। জনস্বার্থে ২টি খুঁট বদলানো অতিব জরুরী।
মৌলভীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কমলগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম গণেশ চন্দ্র দাশ বলেন, বিষয়টি আমার জানা ছিলনা। দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করবো।
                                                                                                      জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে
                                                      কমলগঞ্জে মাছচাষ বিষয়ক নিবিড় পরামর্শ, পুকুুরের মাটি ও পানি পরীক্ষা

“মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করি, সুখী সমৃদ্ধ দেশ গড়ি” এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২০ পালিত হচ্ছে। ২১-২৭ জুলাইজাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে মৎস্য চাষীদের মাছচাষ বিষয়ক নিবিড় পরামর্শ সেবাপ্রদান, পুকুরের মাটি ও পানি পরীক্ষার আয়োজন করেছে উপজেলা মৎস্য দপ্তর।
মৎস্য সপ্তাহ পালনের অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার (২৩জুলাই) দুপুর ২টায় কমলগঞ্জ পৌর এলাকার গোপালনগর গ্রামে মৎস্য চাষীদের মাছচাষ বিষয়ক নিবিড় পরামর্শ সেবা প্রদান, পুকুরের মাটি ও পানি পরীক্ষা করা হয়। মৎস্য খামারী ও সাংবাদিক সুব্রত দেবরায় সঞ্জয়ের গোপালনগর গ্রামের মৎস্য খামারের ৪টি ফিশারির মাটি ও পানি পরীক্ষা এবং এলাকার মৎস্য চাষীদের মাছচাষ বিষয়ক নিবিড় পরামর্শ সেবা প্রদান করে উপজেলা মৎস্য দপ্তর।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কমলগঞ্জ উপজেলা সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা একে.এম মহসিন উপজেলা মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি ও মৎস্য খামারী সুব্রত দেবরায় সঞ্জয়, ক্ষেত্র সহকারী আজমল হোসেন, আয়ুব আলী, মৎস্য চাষী লিটনসহ এলাকার মৎস্যচাষীবৃন্দ।

                                                                             কমলগঞ্জে ট্রাক্টর উল্টো ১১ চা শ্রমিক আহত

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার পাত্রখোলা চা বাগানে কাজে যাওয়ার সময় চা শ্রমিকদের বহনকৃত ট্রাক্টর উল্টে ১১ জন চা শ্রমিক আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন-বলাই গোয়ালা (২৫), কামলাকান্ত (৩০), রাজন রায় (৩৫), নিতাই গোয়ালা (২৫), রঞ্জন দাস (৪৫), যোগেশ রিকিয়ানা (২২), রাজ বংশী (৩০), ইসহাক মিয়া (২৫)। আহত ১১ জনের মধ্যে ৫ জনকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে এবং ৬ জনকে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ২৩ জুলাই সকাল ৯টায় পাত্রখোলা ১২ নং সেকশনে ঘটনাটি ঘটে।জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ১৩জন চা শ্রমিক পাত্রখোলা চা বাগানের একটি ট্রাক্টর যোগে কাজে যাচ্ছিলেন। পাত্রখোলা চা বাগানের ১২নং সেকশনের মোড়ে
আসলে ট্রাক্টরটি হঠাৎ মোড় নেয়ার সময় এক দিকে উল্টে যায়। এসময় গাড়িতে থাকা ১৩জন চা শ্রমিকের মধ্যে ১১জন আহত হয়। খবর পেয়ে অন্যান্য চা শ্রমিকরা ছুটে এসে আহতদের উদ্ধার করে কমলগঞ্জ উপজেলা কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে গুরুত্বর আহত ৬জনকে মৌলভীবাজার ২৫০ শষ্যা হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। বাকী ৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত ডা: সামছুদ্দীন আহমেদ দুঘর্টনায় আহতরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে স্বীকার করেন।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply