২৯ মার্চ ২০২৪ / ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ / সন্ধ্যা ৭:২৭/ শুক্রবার
মার্চ ২৯, ২০২৪ ৭:২৭ অপরাহ্ণ

ল্যাপটপ কেনার আগে

     

বর্তমান পরিস্থিতিতে ঘরে বসে অফিসের কাজ করতে হচ্ছে অনেকেরই। এছাড়া ‘নিউ নরমাল’ লাইফের বেশিরভাগ কর্মযজ্ঞ এখন অনলাইনভিত্তিক। ফলে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করার জন্য ভালোমানের একটি ল্যাপটপ এখন ভীষণ প্রয়োজন। জেনে নিন ল্যাপটপ কেনার আগে কোন বিষয়গুলো মনে রাখা জরুরি।

স্ক্রিন
যে ব্র্যান্ডের ল্যাপটপই কিনুন, তার স্ক্রিনটা যেন একটু বড় হয়। কারণ অফিসের যে ডেস্কটপে আপনি কাজ করতে অভ্যস্ত, তার স্ক্রিন ল্যাপটপের স্ক্রিনের চেয়ে স্বাভাবিকভাবেই বড়। এছাড়া দেখার সুবিধার্থেও বড় স্ক্রিনের ল্যাপটপ কেনা ভালো।
র‍্যাম
চেষ্টা করুন অন্তত চার জিবি র‌্যামের ল্যাপটপ কেনার। এতে উইন্ডোজ-টেন ইনস্টল করে লেখা কম্পোজ, এক্সেল-সিট বানানো কিংবা ইমেল করার মতো কাজ অনায়াসে করতে পারবেন। তবে ভারি কোনও কাজ যেমন, গ্রাফিক্সের কাজ কিংবা পেজ ডিজাইন করার ক্ষেত্রে আট জিবি র‌্যামের ল্যাপটপ কেনাই ভালো।
ব্যাটারি ব্যাকআপ
ল্যাপটপটি ব্যাটারি ব্যাকআপ কতক্ষণ দেয়, সেটা জেনে নিন। সাধারণ মানের নতুন ল্যাপটপ ফুল রিচার্জের পর প্রায় আড়াই ঘণ্টার কাছাকাছি ব্যাটারি ব্যাকআপ দিয়ে থাকে। এর চেয়ে বেশি ব্যাটারি ব্যাকআপ পেতে হলে স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কিছুটা কমিয়ে রাখতে পারেন। এতে ব্যাটারির খরচ কম হবে।
মেমোরি
চেষ্টা করুন অন্তত ৫০০ জিবি স্টোরেজের ল্যাপটপ কিনতে। এই পরিমাণ মেমোরিতে অফিসের যে কোনও কাজের ডকুমেন্ট অনায়াসে সেভ করে রাখতে পারবেন। তবে যদি প্রচুর ডকুমেন্ট ল্যাপটপে সেভ করে রাখার প্রয়োজন থাকে, তা হলে আরও বেশি মেমোরি আছে এমন ল্যাপটপ কিনুন।
টাচপ্যাড
কনার আগে ল্যাপটপের টাচপ্যাড ‘মডারেট’ কি না, সেটা ভালো করে দেখে নেবেন। কোনও কোনও ল্যাপটপের টাচপ্যাড খুব সেনসেটিভ হয়, আবার কোনও ল্যাপটপের টাচপ্যাড খানিকটা হার্ড। মডারেট টাচপ্যাডের ল্যাপটপে কাজ করেই বেশি সুবিধা।
গ্রাফিক্স কার্ড
পেশাগত ভাবে আপনি গ্রাফিক্সের কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকলে ল্যাপটপে ইন-বিল্ড গ্রাফিক্স কার্ড রয়েছে কি না, সেটা জেনে নিন। এ ধরনের ল্যাপটপের দাম সাধারণত একটু বেশি হয়। সে ক্ষেত্রে এমন ল্যাপটপ কিনতে পারেন, যেগুলোতে পরে গ্রাফিক্স কার্ড যোগ করার সুযোগ রয়েছে।সবটুকু পড়তে ক্লিক করুন 

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply