শহীদ জিয়া ছিলেন আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা: যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি
বাংলা প্রেস, নিউ ইয়র্ক: শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শুধু মহান স্বাধীনতার ঘোষকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা এবং ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রম সার্কিট হাউসে দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্র ও সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্যেরা জিয়াউর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে। তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন। তাকে হত্যা করার মাধ্যমে দেশে একদলীয় শাসন ও গণতন্ত্র হত্যার মহাউৎসব শুরু হয়েছে, যা আজ অবধি চলছে। গত শুক্রবার (২৯ মে) বিকেলে নিউ ইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি, অঙ্গসংগঠন ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত শহীদ প্রেসিডিন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৯তম শাহাদাৎবার্ষিকী পালন অনুষ্ঠানে বিএনপি’র নেতারা এসব কথা বলেন।মার্কিন সংবাদমাধ্যম বাংলা প্রেস এ খবর জানিয়েছে।
নেতারা বলেন, শহীদ জিয়া ছিলেন দেশের জনগনের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রনায়ক, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার। তিনি দেশকে একদলীয় দুঃশাসন থেকে মুক্ত করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। সামাজিক ন্যায় বিচার ও আইনের শাসন নিশ্চিত করেছিলেন। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে ক্ষুধা দারিদ্র মুক্ত সোনার বাংলা উপহার দিয়েছিলেন। তিনিই জাতির সঙ্কটময় মুহূর্তে বার বার দাঁড়িয়েছেন নির্ভয়ে মাথা উঁচু করে।
বিপর্যস্ত জাতিকে রক্ষা করেছেন সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে। ১৯৭১ সালের উত্তাল মার্চে জিয়াউর রহমানের কণ্ঠে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিশেহারা জাতিকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার সাহস জুগিয়েছিল। স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েই তিনি চুপ থাকেননি, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য হানাদারদের বিরুদ্ধে সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক হিসেবে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিল্টন ভূইয়া সভাপতিত্বে এবং যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক মাকসুদুল হক চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত শহীদ প্রেসিডিন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৯তম শাহাদাৎবার্ষিকীর উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে টেলিকনফারেন্সে বক্তব্য দেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুস সালাম।
টেলিকনফারেন্সে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথি ও বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম শহীদ জিয়াউর রহমানের আত্বার মাগফেরাত কামনা করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগ ও হয়রানিমূলক সকল মামলা থেকে নিঃশর্ত অব্যাহতির মুক্তি দাবি জানান। মহামারী করোনভাইরাসে দেশ ও প্রবাসের বিএনপির নেতাকর্মিদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিল্টন ভূইয়া বলেন, একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, জিয়া আজ দৈহিকভাবে পৃথিবীতে নেই সত্য। কিন্তু তার দেশপ্রেম, জনকল্যাণকর রাজনীতি ও মানবপ্রেমের কারণেই জিয়া আজও অমর। ইতিহাসের পাতায় তার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে।
একবিংশ শতাব্দীর দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে একথা আজ স্বীকার করতেই হবে যে সভ্যতার ইতিহাসে যেসব মহান ব্যক্তিত্ব নিজেদের জীবন দেশ, জাতি ও কল্যাণের জন্য নিবেদন করে ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও তাদেরই একজন।
জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব হয়েছিল একটি ঐক্যবদ্ধ সমৃদ্ধশালী আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে। দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর জিয়াউর রহমান অক্লান্ত পরিশ্রম ও আন্তরিকতার মাধ্যমেই খুব অল্প সময়েই হতাশায় নিমজ্জিত একটি দিশেহারা জাতিকে আলোর সন্ধান দিয়েছিলেন। আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে দেশগড়ার কাজে গোটা জাতিকে উজ্জীবিত ও ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। তিনি আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত, দেশবাসীর জানমালের নিরাপত্তার পাশাপাশি খাদ্যবস্ত্র ও চিকিৎসার নিশ্চয়তা বিধান এবং সর্বোপরি দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করে উৎপাদনমূলক রাজনীতির মাধ্যমে দেশকে অগ্রগতির দিকে এগিয়ে নিয়ে আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত থেকে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুস সবুর,বিএনপির সিনিয়র নেতা মোশারফ হোসেন সবুজ, স্টেট বিএনপির সভাপতি মাহফুজুল মাওলা নান্নু,যুবদলের সাবেক আন্তর্জাতিক সম্পাদক এম এ বাতিন, যুক্তরাষ্ট্র জাসাস সভাপতি আবু তাহের চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা বদিউল আলম,যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রদল সাধারন সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জনি প্রমুখ।
এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা মঞ্জুর মোর্শেদ,জীবন শফিক, মুক্তিযাদ্ধা বিএনপি নেতা মশিউর রহমান, কোকো স্মৃতি সংসদের সভাপতি শাহাদত হোসেন রাজু,
নিউ ইয়র্ক স্টেট স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক নাসিরুদ্দিন,নিউ ইয়র্ক স্টেট বিএনপির সিনিয়র সভাপতি ফখরুল ইসলাম মাসুম,যুক্তরাষ্ট্র জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি নাছিম আহমমেদ, মনিরুল ইসলাম মুনীর, রইছ উদ্দীন, সাংস্কূতিক ব্যক্তিত্ব আলমগীর খান আলম, জ্যামাইকা ফ্রেন্ড সোসাইটির সাবেক সভাপতি জাসাস নেতা শেখ হায়দার আলী ও নিউ ইয়র্ক স্টেট জাসাস সভাপতি আনোয়ার হোসেন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই দোয়া মাহফিল ও শেষে তবারক বিতরন করা হয়।
নেতারা বলেন, শহীদ জিয়া ছিলেন দেশের জনগনের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রনায়ক, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার। তিনি দেশকে একদলীয় দুঃশাসন থেকে মুক্ত করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। সামাজিক ন্যায় বিচার ও আইনের শাসন নিশ্চিত করেছিলেন। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে ক্ষুধা দারিদ্র মুক্ত সোনার বাংলা উপহার দিয়েছিলেন। তিনিই জাতির সঙ্কটময় মুহূর্তে বার বার দাঁড়িয়েছেন নির্ভয়ে মাথা উঁচু করে।
বিপর্যস্ত জাতিকে রক্ষা করেছেন সর্বোচ্চ ঝুঁকি নিয়ে। ১৯৭১ সালের উত্তাল মার্চে জিয়াউর রহমানের কণ্ঠে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিশেহারা জাতিকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার সাহস জুগিয়েছিল। স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েই তিনি চুপ থাকেননি, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য হানাদারদের বিরুদ্ধে সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক হিসেবে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিল্টন ভূইয়া সভাপতিত্বে এবং যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক মাকসুদুল হক চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত শহীদ প্রেসিডিন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৯তম শাহাদাৎবার্ষিকীর উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে টেলিকনফারেন্সে বক্তব্য দেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুস সালাম।
টেলিকনফারেন্সে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথি ও বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম শহীদ জিয়াউর রহমানের আত্বার মাগফেরাত কামনা করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগ ও হয়রানিমূলক সকল মামলা থেকে নিঃশর্ত অব্যাহতির মুক্তি দাবি জানান। মহামারী করোনভাইরাসে দেশ ও প্রবাসের বিএনপির নেতাকর্মিদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিল্টন ভূইয়া বলেন, একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, জিয়া আজ দৈহিকভাবে পৃথিবীতে নেই সত্য। কিন্তু তার দেশপ্রেম, জনকল্যাণকর রাজনীতি ও মানবপ্রেমের কারণেই জিয়া আজও অমর। ইতিহাসের পাতায় তার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে।
একবিংশ শতাব্দীর দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে একথা আজ স্বীকার করতেই হবে যে সভ্যতার ইতিহাসে যেসব মহান ব্যক্তিত্ব নিজেদের জীবন দেশ, জাতি ও কল্যাণের জন্য নিবেদন করে ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও তাদেরই একজন।
জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব হয়েছিল একটি ঐক্যবদ্ধ সমৃদ্ধশালী আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে। দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর জিয়াউর রহমান অক্লান্ত পরিশ্রম ও আন্তরিকতার মাধ্যমেই খুব অল্প সময়েই হতাশায় নিমজ্জিত একটি দিশেহারা জাতিকে আলোর সন্ধান দিয়েছিলেন। আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে দেশগড়ার কাজে গোটা জাতিকে উজ্জীবিত ও ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। তিনি আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত, দেশবাসীর জানমালের নিরাপত্তার পাশাপাশি খাদ্যবস্ত্র ও চিকিৎসার নিশ্চয়তা বিধান এবং সর্বোপরি দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করে উৎপাদনমূলক রাজনীতির মাধ্যমে দেশকে অগ্রগতির দিকে এগিয়ে নিয়ে আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত থেকে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুস সবুর,বিএনপির সিনিয়র নেতা মোশারফ হোসেন সবুজ, স্টেট বিএনপির সভাপতি মাহফুজুল মাওলা নান্নু,যুবদলের সাবেক আন্তর্জাতিক সম্পাদক এম এ বাতিন, যুক্তরাষ্ট্র জাসাস সভাপতি আবু তাহের চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা বদিউল আলম,যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রদল সাধারন সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম জনি প্রমুখ।
এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা মঞ্জুর মোর্শেদ,জীবন শফিক, মুক্তিযাদ্ধা বিএনপি নেতা মশিউর রহমান, কোকো স্মৃতি সংসদের সভাপতি শাহাদত হোসেন রাজু,
নিউ ইয়র্ক স্টেট স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারন সম্পাদক নাসিরুদ্দিন,নিউ ইয়র্ক স্টেট বিএনপির সিনিয়র সভাপতি ফখরুল ইসলাম মাসুম,যুক্তরাষ্ট্র জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি নাছিম আহমমেদ, মনিরুল ইসলাম মুনীর, রইছ উদ্দীন, সাংস্কূতিক ব্যক্তিত্ব আলমগীর খান আলম, জ্যামাইকা ফ্রেন্ড সোসাইটির সাবেক সভাপতি জাসাস নেতা শেখ হায়দার আলী ও নিউ ইয়র্ক স্টেট জাসাস সভাপতি আনোয়ার হোসেন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই দোয়া মাহফিল ও শেষে তবারক বিতরন করা হয়।