১৯ এপ্রিল ২০২৪ / ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / সন্ধ্যা ৬:২২/ শুক্রবার
এপ্রিল ১৯, ২০২৪ ৬:২২ অপরাহ্ণ

আনোয়ারায় বোয়ালিয়ায় ইয়াবা ব্যবসার প্রভাবে শান্তি – শৃংখলা অবনতি ঘটাচ্ছে ওরা

     

আনোয়ারা প্রতিনিধি

   আনোয়ারায় বোয়ালিয়ায় ইয়াবা ব্যবসার প্রভাবে শান্তি – শৃংখলার অবনতি ঘটাচ্ছে ওরা ।স্হানীয়দের সাথে জায়গা সম্পত্তি ও ভুমি নিয়ে ঝগড়া বাঁধিয়ে অশান্ত করে  তুলছে দুই সহোদর ভাই। বোয়ালিয়া গ্রামের মোজাফ্ফর ও রুবেল এইসব কর্মকাণ্ডের হোতা বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।মোজাফ্ফর ও রুবেল বোয়ালিয়া গ্রামের বদরুজ্জামানের ছেলে বলে জানা গেছে।তাদের অপর ৩ ভাই আবদুর রহিম,জসীম ও সোহেলের বিরুদ্ধেও রয়েছে থানায় অভিযোগ ও জিডিও রয়েছে ।তাদের তাণ্ডবের খণ্ডচিত্র নিয়ে গত ৮ ফেব্রুয়ারী ২০ সনে দৈনিক পূর্বকোণে রিপোর্টও প্রকাশ হয়।

খবর নিয়ে জানা গেছে, প্রবাস জীবনেও মোজাফ্ফর দেশের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করে।দুবাই -এ রসুলকিমা নামক এলাকায় ৮ নারীসহ সে ধরা পড়ে।ওই ঘটনায় তার ৮ বছরের জেল হয়।ওই সময় নারী ব্যবসার মাধ্যমে সে বিপুল টাকা আয় করে।তার ভাই রুবেল তখন থেকে ইয়াবা পাচারে জড়িয়ে পড়ে।মোজাফ্ফর বিদেশে নারী ব্যবসা ও রুবেল দেশে ইয়াবা পাচার এই দুই অবৈধ ব্যবসায় তারা বিপুল টাকার মালিক হয়।গত ১২ নভেম্বর ২০১৯ সালে আনোয়ারা থানা পুলিশ গুয়াপঞ্চক এলাকা থেকে কুখ্যাত কয়েকজন টেকনাফের ইয়াবা পাচারকারীর সাথে রুবেলও ধরা পড়ে।জেল খাটা মোজাফ্ফর ও রুবেল এখন অবৈধ টাকার জোরে বেপরোয়া হয়ে উঠছে।তাদের সাথে ইয়াবা সংশ্লিষ্ট পাতি নেতা ও পরুয়াপাড়ার জনৈক পাচারকারীর ঘনিষ্ট সম্পর্ক রয়েছে বলে এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে।পরুয়াপাড়ার জনৈক সালাউদ্দিন এ ইয়াবা পাচারের অন্যতম হোতা বলে খবর মিলছে।

তাদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগও রয়েছে।কয়েক বছর আগে হাজিগাঁও কটনমিল থেকে লৌহা চুরির দায়ে মোজাফ্ফর পুলিশের কাছে আটকও  হয়েছিল।স্হানীয় হাফেজ আবদুল হামিদসহ বোয়ালিয়া গ্রামের কয়েক ব্যাক্তির সাথে তাদের ঝগড়া লেগেই আছে।

তাদের বিষয়ে স্হানীয় মেম্বার আবদুল হামিদ মুঠো ফোনে এই প্রতিনিধি বলেন, হাফেজ আবদুল হামিদ ও  মোজাফ্ফরের  মধ্যে জায়গা সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ আছে।মোজাফ্ফরের এক ভাই সম্প্রতি ইয়াবাসহ ধরা পড়েছে।

About The Author

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply